Travel – BN365 Copy https://bn365.techiteasy.in Wed, 04 Oct 2023 20:29:40 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.7.1 https://bn365.techiteasy.in/wp-content/uploads/2022/11/BN365-logo-256p-150x150.png Travel – BN365 Copy https://bn365.techiteasy.in 32 32 242097359 Tripura to Kolkata: রেলপথে কলকাতা ও ত্রিপুরার দূরত্ব কমে এখন মাত্র ১০ ঘন্টা! https://bn365.techiteasy.in/tripura-to-kolkata-train-travel-becomes-quicker/ https://bn365.techiteasy.in/tripura-to-kolkata-train-travel-becomes-quicker/?noamp=mobile#respond Wed, 04 Oct 2023 20:29:37 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4643 Tripura to Kolkata: ত্রিপুরা থেকে কলকাতা পৌঁছাতে সময় লাগত প্রায় ৩১ ঘন্টার কাছাকাছি। কিন্তুু ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা জানিয়েছেন, এখন থেকে মাত্র ১০ ঘন্টার মধ্যে ত্রিপুরা থেকে কলকাতা পৌঁছানো যাবে। দ্রুত পৌঁছানোর জন্য এই রেলপথ স্থাপিত হবে আগরতলা থেকে বাংলাদেশের মধ্যে। বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

Tripura to Kolkata Journey - এখন থেকে রেলপথে মাত্র ১০ ঘণ্টায় পৌঁছে যান ত্রিপুরা থেকে কলকাতা অথবা কলকাতা থেকে ত্রিপুরা
Tripura to Kolkata Journey – এখন থেকে রেলপথে মাত্র ১০ ঘণ্টায় পৌঁছে যান ত্রিপুরা থেকে কলকাতা অথবা কলকাতা থেকে ত্রিপুরা

এই পরিকল্পনার উদ্যোক্তা

সাধারণের কথা চিন্তা করে আগরতলা হয়ে আখাউড়া হয়ে বাংলাদেশের এলাকা পর্যন্ত রেললাইন বিস্তার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ভারত-বাংলাদেশ সরকার। এদিকে বাংলাদেশ সরকার চাইছে দ্রুত পদ্মা সেতুর কাজ শেষ করতে। পদ্মা সেতুর কাজ শেষ হলেই আগরতলা থেকে কলকাতা, অর্থাৎ ত্রিপুরা থেকে কলকাতা (Tripura to Kolkata) যাওয়ার পথ আরো সহজ হবে। এখনো অব্দি পদ্মা সেতুর কাজ শেষ না হওয়ায় গুয়াহাটি ঘুরে আসতে হয় কলকাতা আসার ট্রেনগুলি।

রেলপথে প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন পরিকল্পনা

ত্রিপুরা-কলকাতার মধ্যে দ্রুত যাত্রাপথের পরিকল্পনা ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর রেলপথ নিয়ে আরও বেশ কিছু পরিকল্পনা রয়েছে। দেশের যে ৫০৮ টি স্টেশন উন্নত করার পরিকল্পনা রয়েছে তার মধ্যে ত্রিপুরা তিনটে স্টেশন রয়েছে। এছাড়াও ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর মাধ্যমে জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী উত্তর-পূর্ব ভারতের উন্নতির জন্য বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। Act East পলিসির মাধ্যমে এখানকার অঞ্চলগুলির যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটেছে। ধর্মনগর থেকে সাব্রুম পর্যন্ত দ্বৈত লাইন বিস্তার করার পরিকল্পনা রয়েছে রেলের। এছাড়া আগরতলা থেকে আরও বেশ কিছু জায়গায় ট্রেন চলাচলের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন -> Houseboat: কাশ্মীর নয়, কলকাতাতেই ভাসমান হাউসবোট! কীভাবে পাবেন টিকিট?

ত্রিপুরা থেকে কলকাতা (Tripura to Kolkata) ট্রেন চালুর সম্ভাব্য সময়

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কাজ শেষ করার চেষ্টা চলছে। দ্রুত গতিতে কাজ চলছে আগরতলা থেকে গঙ্গাসাগর রেলওয়ের। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে চলতি মাসের শেষেই এই ট্রেন পরিষেবা চালু হবে। যার সাহায্যে ত্রিপুরা থেকে কলকাতা মাত্র ১০ ঘণ্টায় পৌঁছে যাওয়া যাবে।

এই রকম আরও খবর পেতে হলে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/tripura-to-kolkata-train-travel-becomes-quicker/feed/ 0 4643
Houseboat: কাশ্মীর নয়, কলকাতাতেই ভাসমান হাউসবোট! কীভাবে পাবেন টিকিট? https://bn365.techiteasy.in/houseboat-like-kashmir-is-now-in-kolkata/ https://bn365.techiteasy.in/houseboat-like-kashmir-is-now-in-kolkata/?noamp=mobile#respond Tue, 03 Oct 2023 21:00:23 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4804 Houseboat in Kolkata: অনেকেই কাশ্মীরে ঘুরতে গিয়েছেন। যারা কাশ্মীরে ঘুরে এসেছেন, তারা জানেন এই জায়গার খুবই বিখ্যাত একটি জিনিস হলো ডাল লেকের ভাসমান বোট। এই ভাসমান বোটে চাপার ইচ্ছা অনেকের মনেই রয়েছে, কিন্তু পকেটের কথা ভেবে পিছিয়ে আসতে হয়। তবে এবার আপনার এই ইচ্ছা পূরণ হতে চলেছে ঘরের কাছেই! রাজ্য সরকারের পর্যটন দপ্তর গঙ্গায় হাউসবোটে রাত্রী যাপনের বিশেষ প্যাকেজ চালু করেছে। চলুন বিস্তারিত জেনে নিন।

Houseboat in Kolkata - কলকাতায় হাউসবোট
Houseboat in Kolkata – কলকাতায় হাউসবোট

মুক্তধারা হাউসবোট (Muktadhara Houseboat)

কাশ্মীর ছাড়াও কেরালায় প্রতি বছর মনুষ ভিড় করে শুধু হাউসবোটের জন্য। তবে এবার আর খরচ করে বাইরে যাওয়ার দরকার নেই। কলকাতার কাছেই মিলবে এই হাউসবোট। হোটেলের আদলে তৈরি করা হয়েছে এই হাউসবোট গুলি। ‘মুক্তধারা’ বা মালঞ্চ উদ্যানের পার্শ্ববর্তী ঘাট থেকে ছাড়বে এই বোট। বেশ কয়েকটি গঙ্গার ঘাট ঘুরিয়ে দেখানো হবে। এর প্যাকেজ সাধ্যের মধ্যে। ডবল বেডের জন্য মাথা পিছু ভাড়া ৪ হাজার টাকা। এই প্যাকেজের মধ্যে মিলবে প্রাতঃরাশ। এ ছাড়াও পছন্দ অনুযায়ী খাবার অর্ডার করতে পারবেন।

আরও পড়ুন -> Foreign Tour: পূজোয় ঘুরতে যাবেন? ৫০ হাজার টাকার কমে পছন্দের দেশ ঘুরে আসুন

কিভাবে করবেন টিকিট বুকিং (How to book Houseboat ticket in Kolkata)

প্যাকেজ নিতে চাইলে অনলাইনে বুক করার সমস্ত তথ্য পেয়ে যাবেন। এ বিষয়ে রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন জানিয়েছেন, আগামী বৃহস্পতিবার থেকে অনলাইনে বুকিং শুরু হবে। অনলাইন বুকিংয়ের জন্য পর্যটন নিগমের পোর্টালে যেতে হবে এবং সেখান থেকেই বুকিং করার তথ্য জেনে নিতে হবে। সরাসরি রাজ্য সরকারের WBTDCL-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য দেখে নিতে পারেন। জানিয়ে রাখি, তিন বছর আগে ইন্দ্রনীল সেনের উদ্যোগেই রাজ্যে প্রথম ভাসমান রেস্তোরাঁ শুরু হয়েছিল। চন্দননগরের গঙ্গার ঘাটে এটি চালু করা হয়েছিল।

চালু আরো ৩ টি পর্যটক আবাস

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আগামী নভেম্বরে রাজ্যে আরো তিনটি পর্যটক আবাস চালু করা হবে। এই তিনটি পর্যটক আবাস হলো বারোভুতু, বাউলবিতান ও কেএমডিএ পার্ক। যার মধ্যে বারোভুতুতে ১২টি, বাউলবিতানে ২৮টি এবং কেএমডিএ পার্কে ৩২টি রুম থাকবে। এই নয় পর্যটক আবাসের জন্যও অনলাইনে বুকিং করা যাবে। এ ক্ষেত্রে খুব শীঘ্রই চালু হবে বুকিং প্রক্রিয়া। এছাড়া এবারে কলকাতা জুড়ে দুর্গা পুজো দেখার জন্যও একাধিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে। তাই পুজোয় ঘরের কাছে হাউসবোটে চেপে গঙ্গা বিলাস করতে চাইলে অনলাইনে টিকিট বুক করিয়ে নেবেন।

এই রকম আরো খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/houseboat-like-kashmir-is-now-in-kolkata/feed/ 0 4804
Foreign Tour: পূজোয় ঘুরতে যাবেন? ৫০ হাজার টাকার কমে পছন্দের দেশ ঘুরে আসুন https://bn365.techiteasy.in/foreign-tour-in-low-budget-from-india/ https://bn365.techiteasy.in/foreign-tour-in-low-budget-from-india/?noamp=mobile#respond Fri, 29 Sep 2023 13:09:56 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4641 Foreign Tour In Low Budget: মাস ঘুরতে না ঘুরতেই পুজো। আর এই পুজোতেই মোটামুটি কোথাও ঘুরতে যাওয়ার মত ছুটি পাওয়া যায়। আর এই ছুটিতেই ভ্রমণপ্রেমী মানুষেরা বিশেষত বাঙালীরা যে যার পছন্দমত জায়গায় ঘুরতে যায়। এই সময় পাহাড় কিংবা সমুদ্র সব জায়গাই পর্যটকদের ভিড় গমগম করতে থাকে। তবে ভ্রমণপ্রেমী মানুষদের জন্য রয়েছে সুখবর।

আপনি আপনার পকেট ফ্রেন্ডলি বাজেট বা খুব কম টাকার মধ্যে বেশ কিছু পরিচিত দেশ ঘুরতে পারবেন। হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন, পঞ্চাশ হাজার টাকার কম খরচে বিদেশ ভ্রমণ করতে পারবেন। এই তালিকায় কোন কোন দেশ রয়েছে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

Foreign Tour #1: শ্রীলঙ্কা

ভারত মহাসাগরে বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ-পশ্চিমে ও আরব মহাসাগরের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত এই শ্রীলঙ্কা দেশটি। ভারত এবং মালদ্বীপের সঙ্গে শ্রীলংকার একটি সামুদ্রিক সীমান্ত রয়েছে। এখানকার সবুজ মনমুগ্ধকর পরিবেশ। পাহাড় সমুদ্র আপনার সারা বছরের ক্লান্তি দূর করে দেবে। আপনি পূজোর ছুটিতে ৫০ হাজার টাকার বাজেটে এক সপ্তাহ সুন্দরভাবে কাটিয়ে আসতে পারবেন। এয়ার ইন্ডিয়া সহ আরো এরম বিভিন্ন বিমান পরিষেবা রয়েছে যার সাহায্যে পকেট ফ্রেন্ডলি খরচে শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ করে আসা সম্ভব।

Foreign Tour In Low Budget - কম টাকায় বিদেশ ভ্রমণ
Foreign Tour In Low Budget – কম টাকায় বিদেশ ভ্রমণ

Foreign Tour #2: সিঙ্গাপুর

সিঙ্গাপুর একটি ক্ষুদ্র ও ব্যাপকভাবে নগরায়িত দ্বীপ রাষ্ট্র। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে মালয় উপদ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তে এবং মালয়েশিয়া-ইন্দোনেশিয়ার মাঝখানে অবস্থিত। দেশটির চারিদিকে বিভিন্ন দেশের সীমানা অবস্থান করায় নগর সভ্যতাসহ সমুদ্রের সৌন্দর্য, বিভিন্ন রকমের আনন্দ পাওয়া যেতে পারে এই দেশটিতে। সংস্কৃতির সংমিশ্রণ এবং জীবনযাত্রার উচ্চমান সিঙ্গাপুরকে প্রতিবেশী দেশগুলির থেকে বেশ আলাদা গন্তব্য করে তুলেছে। বাচ্চাদের জন্য এটি একটি অন্যতম আকর্ষণীয় জায়গা। বড় বড় রেস্তোরা থেকে শুরু করে থিম পার্ক, জাদুঘর এবং গ্যালারী সিঙ্গাপুরকে অনন্য করে তুলেছে। ৫০ হাজার টাকার কম খরচে ভারত থেকে এই দেশটি ঘুরে আসা যেতেই পারে।

Foreign Tour #3: ভিয়েতনাম

এটি ইন্দো চীন উপদ্বীপের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত একটি রাষ্ট্র। ভিয়েতনামের উত্তরে গণচীন, পশ্চিমে লাওস ও কম্বোডিয়া , দক্ষিণ ও পূর্বে দক্ষিণ চীন সাগর অবস্থিত। ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ের বৃহত্তম শহর হো চি মিন সিটি যা ঘুরতে যাওয়ার জন্য বেশ পরিচিত। হুয়ের প্রাচীন মন্দির থেকে বহু ইতিহাস জানতে পারবেন। এছাড়াও ভিয়েতনামের সমুদ্র সৈকতেও সময় কাটাতে পারবেন। ভিয়েতনামের নাহ ট্রাং সৈকত বিশ্ব জুড়ে বিখ্যাত। ৫০ হাজার টাকায় খুব সুন্দর ভাবে এই দেশটি ঘুরে আসতে পারবেন।

Ayutthaya (Thailand) / আইউথ্যা (থাইল্যান্ড)
Ayutthaya (Thailand) / আইউথ্যা (থাইল্যান্ড)

Foreign Tour #4: থাইল্যান্ড

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ৫,১৩,১২০ বর্গকিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত এই দেশটি পর্যটক কেন্দ্র হিসেবে সারা বিশ্বজুড়ে খুবই পরিচিত। থাইল্যান্ডে গেলে অবশ্যই ফুকেট ও ক্রাবি সৈকতটি ঘুরে আসবেন। এখানে রয়েছে প্রাচীন শহর আইউথ্যার ধ্বংসাবশেষ। ব্যাংকয়েট পার্টি ও থাই ম্যাসাজের কথা তো আর আলাদা করে বলার অপেক্ষাই রাখে না। থাইল্যান্ড “হাসির দেশ” (Land of Smiles) হিসাবেও পরিচিত। থাইল্যান্ডে প্রচুর সংখ্যক সুন্দর দ্বীপ রয়েছে, যার প্রত্যেকটির নিজস্ব অনন্য গুণাবলী রয়েছে। নভেম্বর থেকে এপ্রিলের শুরুর দিকে শীতল ও শুষ্ক মৌসুমে থাইল্যান্ডে যাওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো হয়, যখন তাপমাত্রা ৮৪°F থেকে ৯৭°F পর্যন্ত থাকে। ৫০ হাজার টাকার কম খরচে আপনিও থাইল্যান্ড ট্রিপটি উপভোগ করতে পারেন।

Foreign Tour #5: মালয়েশিয়া

তেরোটি রাজ্য ও তিনটি ঐক্যবদ্ধ প্রদেশ নিয়ে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় অবস্থিত এই দেশটি। প্রকৃতির সৌন্দর্যের সজ্জিত এই দেশটি। এই দেশটিতে বিভিন্ন আধুনিক শহরের অবস্থান রয়েছে। কুয়ালা লামপুরের পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার সারা বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত। এখানে আপনি যেমন দেখবেন নিরক্ষীয় বৃষ্টি অরণ্য তেমনি সমুদ্র সৈকতের মনোরম পরিবেশ আপনাকে মুগ্ধ করবে।লাংকাওই এর সমুদ্র সৈকতে বিশ্রাম নিতে পারেন। আপনি যদি পাহাড় প্রেমী হয়ে থাকেন তাহলে কয়ামেরন হাইল্যান্ডে হাইকিং এর সুযোগ রয়েছে। ৫০ হাজার টাকার কম খরচে ঘুরে আসার খুব সুন্দর জায়গা এই মালয়েশিয়া দেশটি।

আরও পড়ুন -> Hotel Stars: হোটেলের স্টার বেশি বা কমের মানে কি? জানলে আশ্চর্য হবেন!!

Foreign Tour #6: মায়ানমার

পুজোর মধ্যে আপনাদের জন্য একটি অন্যতম ভ্রমণ স্থান হতে পারে মায়ানমার, যা পূর্বে বার্মা নামে পরিচিত, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি অনাবিষ্কৃত সৌন্দর্য। এই ঐতিহাসিক দেশটি দীর্ঘদিন ধরে পর্যটকদের জন্য নিষিদ্ধ ছিল। যে কারণে মায়ানমার সরকার পর্যটনের জন্য দ্বার উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সাথে সাথেই প্রাচীন বৌদ্ধ ইতিহাস এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাক্ষী হতে সারা বিশ্বের পর্যটকরা মায়ানমারে ভিড় জমায়। মায়ানমার একটি অধ্যুষিত বৌদ্ধ দেশ। তাই ৫০ হাজারের মধ্যে যদি কেউ একটি দুর্দান্ত জায়গায় ঘুরতে যেতে চান, তবে মায়ানমার আদর্শ স্থান হতে পারে।

এই রকম আরও খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/foreign-tour-in-low-budget-from-india/feed/ 0 4641
Digha Old Name: দীঘায় তো গেছেন, জানেন কি এর আদি নাম কী ছিল? https://bn365.techiteasy.in/digha-old-name-and-history/ https://bn365.techiteasy.in/digha-old-name-and-history/?noamp=mobile#respond Thu, 21 Sep 2023 20:39:53 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4625 Digha old name: বাঙালিরা কোন ঘোরার জায়গা ঠিক করার সময় সবচেয়ে যে নামটি মাথায় আসে সেটি হল দীঘা সমুদ্র সৈকত। কম খরচে দুদিনের জন্য মনোরম পরিবেশ দায়ক যদি কোন গন্তব্য হয়ে থাকে সেটি হলো দীঘা সমুদ্র সৈকত। কিন্তু আপনাদের কি জানা আছে এই দীঘার আদি নাম কি ছিল? চলুন জেনে নেওয়া যাক।

দীঘার অবস্থান

পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম একটি বেড়ানোর জায়গা হল দীঘা সমুদ্র সৈকত। এটি পূর্ব মেদিনীপুরে অবস্থিত। এটি পশ্চিমবঙ্গের বুকে খুব বড় একটি সমুদ্র সৈকত। অল্প খরচে নিজের পরিবারকে নিয়ে কদিনের জন্য বেরিয়ে আসার একটি আদর্শ জায়গা হল এই সমুদ্র সৈকত।

দীঘার ইতিহাস

এটা অষ্টাদশ শতাব্দীর কথা। তখন ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রাজত্ব চলছিল ভারতে। তখন এই কোম্পানি মিরকাশিমকে নবাব হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। কিন্তু এই সাম্রাজ্যের একটি বড় অংশ ছিল কোম্পানির হাতে সেটি হল চাকলা মেদিনীপুর অঞ্চল। আর সেই কোম্পানির একজন গভর্নর ছিলেন গভর্নর ওয়ারেন হেস্টিংস। এই গভর্নরের ওই চাকলা মেদিনীপুরের অধীনস্থ সমুদ্র সংলগ্ন বীরকুল পরগনা নামে একটি অঞ্চলকে তাঁর পছন্দ হয়। ‘বীরকুল’ দীঘার আদি নাম (Digha old name) এবং একথা আমরা অনেকেই জানি না। এই মনোরম আবহাওয়া তাকে আকৃষ্ট করেছিল। তখন তিনি এই এলাকার নাম দেন ‘ব্রাইটন অফ দ্য ইস্ট’

What is Digha old name? / দীঘার পুরোনো নাম কি?
What is Digha old name? / দীঘার পুরোনো নাম কি?

১৭৮০ সালে তার স্ত্রীকে একটি চিঠির মাধ্যমে দীঘা তথা বীরকুলকে ‘ব্রাইটন অফ দ্য ইস্ট’ নামে আখ্যায়িত করেন। এটিও দীঘার একটি আদি নাম (Digha old name) হিসেবেই পরিচিত। হেস্টিংস প্রায় ছুটি কাটাতে এখানে চলে আসতেন। পরবর্তীকালে ১৭৭৫ সালে তিনি সমুদ্রের নিকটবর্তী স্থানে একটি বাংলো নির্মাণ করেন। তবে পরবর্তীকালে জলোচ্ছ্বাসে এই এলাকা ভেঙে যায়। সেই বাংলোও ডুবে যায়। ‘বেঙ্গল গেজেট পত্রিকা’ও বীরকুলের উল্লেখ পাওয়া গিয়েছিল।

আরও পড়ুন -> Dublagadi Sea Beach: ভুলে যান দীঘা-মন্দারমনি-বকখালি, কলকাতার কাছেই নতুন সমুদ্র সৈকত

দীঘার সৃষ্টি

কয়েক শতক পরে অর্থাৎ ১৯২৩ সালে একজন ইংরেজ ব্যবসায়ী এই সৈকতে আসেন। তাঁর নাম ছিল জন ফ্রান্স স্মিথ। তিনি এই সৌন্দর্যের প্রেমে পড়ে সেখানে বসবাসের জন্য একটি বাংলো তৈরি করেন। তাঁর বিভিন্ন লেখা থেকে দীঘার জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। স্বাধীনতার পর দিঘাকে পর্যটন কেন্দ্র করে গড়ে তোলার জন্য তখনকার মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়কে অনুরোধ করেছিলেন স্মিথ। এরপর ১৯৫০ সালে বিধানচন্দ্র রায়ের উদ্যোগে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে ওঠে দীঘা। এভাবেই দীঘা সমুদ্র সৈকতের সৃষ্টি হয়।

দীঘার পরিবেশ

পূর্ব মেদিনীপুরের এই পর্যটন কেন্দ্র খুবই জনপ্রিয়। নিউ দীঘা ও ওল্ড দীঘা সহ এই পর্যটন কেন্দ্রে প্রতিবছর দেশ ও বিদেশ থেকে লাখ লাখ পর্যটকের আনাগোনা চলতেই থাকে। বিশাল সমুদ্রসহ এখানে আরো রয়েছে ঝাউবানের শাড়ি, বোটিং, পার্ক, সাইন্সসিটি, মিউজিয়াম। অতীতের এই বীরকূলই (Digha old name) আজ দীঘা নামে পরিচিত। অনেকেরই হয়তো এই তথ্য জানা ছিল না।

এই রকম আরও খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/digha-old-name-and-history/feed/ 0 4625
Bangaon-Digha Vande Bharat: কবে থেকে চালু বনগাঁ-দীঘা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস? https://bn365.techiteasy.in/bangaon-digha-vande-bharat-to-start-soon/ https://bn365.techiteasy.in/bangaon-digha-vande-bharat-to-start-soon/?noamp=mobile#respond Fri, 15 Sep 2023 15:15:18 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4567 Bangaon-Digha Vande Bharat Express: যদি কথা ওঠে সমুদ্র সৈকত নিয়ে তাহলে দীঘা বা মন্দারমনির কথাই সবার আগে মাথায় আসে। স্বল্প দিনের জন্য কিংবা বেশি দিন বাঙালিদের ঘুরতে যাওয়ার সেরা ঠিকানা দীঘা-মন্দারমনি। দিন দিন এই সমুদ্র সৈকত দুটির জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে।

শুধু কলকাতা কিংবা পশ্চিমবঙ্গ নয়, সব রাজ্যের মানুষেরই জমায়েত ঘটছে এই দুই সমুদ্র সৈকতে। সপ্তাহের শেষ দুই দিনে পর্যটকদের সংখ্যা এতই বেড়ে যায় যে বাস ট্রেনের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলের রুম সবকিছু পাওয়াই দুষ্কর হয়ে পড়ে। তাই পর্যটকদের কথা চিন্তা করে বনগাঁ রুটে চালু হতে পারে রাতের ট্রেন বনগাঁ-দীঘা বন্দেভারত এক্সপ্রেস (Bangaon-Digha Vande Bharat Express)। এমনটাই খবর রেলমন্ত্রক সুত্রে।

Bangaon-Digha Vande Bharat Express to start soon? / বনগাঁ-দীঘা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস কি শীঘ্রই চালু হতে চলেছে?
Bangaon-Digha Vande Bharat Express to start soon? / বনগাঁ-দীঘা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস কি শীঘ্রই চালু হতে চলেছে?

বনগাঁ-দীঘা বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্যোগ

সম্প্রতি রেল পরিষেবা সংক্রান্ত একটি বৈঠক সংঘটিত হয়েছিল। সেখানে আমন্ত্রিত ছিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের একাধিক বিধায়ক সাংসদ। আর সেখানেই বনগাঁর বিজেপি বিধায়ক অশোক কীর্তনীয়া রেলমন্ত্রীর কাছে বনগাঁ-দীঘা বন্দে ভারত ট্রেন (Bangaon-Digha Vande Bharat Express) চালু করার দাবি জানান। এরপর রেলমন্ত্রী এই রুটে বনগাঁ- দিঘা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু করার আশ্বাস দিয়েছেন।

রেলমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে বিধায়ক জানিয়েছেন উত্তর চব্বিশ পরগনার বনগাঁ, গোবরডাঙ্গা, হাবড়া ও সংলগ্ন এলাকায় ৮ লাখেরও বেশি মানুষ বসবাস করায় এই রুটের অত্যন্ত চাহিদা রয়েছে। ফলে এই রুটে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু করা লাভজনক হবে বলে দাবি বিধায়কের।

Bangaon-Digha Vande Bharat Express ট্রেন চালুর নিশ্চয়তা

বিধায়ক রেলমন্ত্রীকে চিঠি দিলেও সেই বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় রেলের তরফে কোন মন্তব্য করা হয়নি। বনগাঁ রুটে সাধারণত লোকাল ট্রেন চলাচল করায় এই রুটে আদৌ বন্দে ভারতের মতো হাই স্পিডের ট্রেন চালানো যাবে কিনা সেই বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়। তাই কবে এই রুটে বন্দে ভরত এক্সপ্রেস চালু হবে সেই বিষয়ে এখনই নিশ্চিত কিছু বলা যাচ্ছে না।

আরও পড়ুন -> Vande Bharat Express: বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের টাইম টেবিল, মেনু, যাত্রাপথ, গতিবেগ ও যাবতীয় খুঁটিনাটি জেনে নিন

বাংলায় বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সংখ্যা

সম্প্রতি বনগাঁ-দীঘা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Bangaon-Digha Vande Bharat Express) চালু হওয়ার কথা চললেও ইতিমধ্যে বাংলার অন্যান্য বেশ কয়েকটি রুটে এই এক্সপ্রেসটি চালু হয়ে গেছে। রুটগুলোর মধ্যে রয়েছে হাওড়া-পুরী, হাওড়া-জলপাইগুড়ি, জলপাইগুড়ি-গুয়াহাটি। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের দ্বারা জানা যাচ্ছে যে, আরও বেশ কয়েকটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পেতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গ। বনগাঁ রুটে এই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু হওয়ার ফলে যেমন উত্তর চব্বিশ পরগনার মানুষের যাতায়াতের সুবিধা হবে তেমনি রেল মন্ত্রকও আর্থিকভাবে লাভবান হবেন।


এই রকম আরও খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/bangaon-digha-vande-bharat-to-start-soon/feed/ 0 4567
Vande Bharat Express: বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের টাইম টেবিল, মেনু, যাত্রাপথ, গতিবেগ ও যাবতীয় খুঁটিনাটি জেনে নিন https://bn365.techiteasy.in/vande-bharat-express-time-table-route-details/ https://bn365.techiteasy.in/vande-bharat-express-time-table-route-details/?noamp=mobile#respond Wed, 16 Aug 2023 04:34:33 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=859 বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express) এই মুহূর্তে দেশের সেরা ট্রেনগুলির মধ্যে একটি। এই প্রতিবেদনে আমরা জেনে নেব এই অত্যাধুনিক ট্রেনটির যাত্রাপথ, গতিবেগ, টাইম টেবিল, খাবারের মেনু, টিকিটের দাম ইত্যাদি এবং সমস্ত খুঁটিনাটি।

সূচিপত্র (Table of Contents)

পশ্চিমবঙ্গের প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (First Vande Bharat Express in West Bengal)

২০২৩ এর বছর শুরুর দিন থেকে পরিষেবা দিতে শুরু করেছে পশ্চিমবঙ্গে চালু হওয়া প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। মাতৃ বিয়োগ হওয়ার ফলে সশরীরে এই এক্সপ্রেস ট্রেনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে স্বশরীরে হাজির থাকতে পারেননি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে তিনি ভার্চুয়ালি হাওড়া থেকে উত্তরবঙ্গের নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনের মধ্যে চালু হওয়া এই অত্যাধুনিক ট্রেনের উদ্বোধন সারেন।

বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এর গতিবেগ (Vande Bharat Express Speed)

বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এর জন্য আলাদা করে কোন ইঞ্জিন লাগানো বা খোলার দরকার হয় না। এই ট্রেন ঘন্টায় সর্বোচ্চ ১৮০ কিলোমিটার বেগে ছুটতে পারে। কিন্তু ভারতীয় রেলের বেশিরভাগ রেল ট্র্যাকগুলি ১৩০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টার বেশি গতিবেগের ট্রেন ধারণে সক্ষম নয়। তাই আপাতত এই এক্সপ্রেস ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি রাখা হয়েছে ১৩০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা। তবে গড় গতিবেগ তার থেকে কমই থাকবে এবং স্থান বিশেষে এই ট্রেনের গতিবেগ নিয়ন্ত্রন করা হবে। উদাহরণস্বরূপ, হাওড়া ও নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন এর মধ্যে চালু হওয়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এর গড় গতিবেগ রয়েছে ৭৫ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা।

Vande Bharat Express, semi-high-speed train / বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, সেমি হাই-স্পিড ট্রেন
Vande Bharat Express, semi-high-speed train / বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, সেমি হাই-স্পিড ট্রেন

বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এর সিটের বৈশিষ্ট্য (Vande Bharat Express Seating)

এই ট্রেনটিতে ১৬ টি কামরা থাকে আছে এবং প্রত্যেকটি কামরাই সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত তবে ভারতে চালিত অন্যান্য এক্সপ্রেস ট্রেনের মত এই ট্রেনে স্লিপার কোচ থাকে না তার জায়গায় সম্পূর্ণটি চেয়ার কার কোচ রয়েছে তবে চেয়ারপারগুলি দুইটি বিভাগে বিভক্ত করা একটি হল ইকোনমি ক্লাস এবং অপরটি এক্সিকিউটিভ ক্লাস। এক্সিকিউটিভ ক্লাসের চেয়ারগুলি ১৮০ ডিগ্রি ঘুরতে পারে। যার ফলে যাত্রী নিজের ইচ্ছামতো বসার চেয়ার যেদিকে খুশি ঘুরিয়ে নিতে পারবেন। এছাড়াও ট্রেনটির দরজা গুলি মেট্রো রেলেরর মতো স্লাইডিং ফুটস্টেপ-সহ অটোমেটিক দরজা।

বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এর যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্য (Vande Bharat Express Passenger Comfort)

বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে যাত্রীদের ইনফোটেইনমেন্টের (ইনফরমেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট) জন্য রয়েছে অনবোর্ড ওয়াই-ফাই অ্যাক্সেস করার সুবিধা। যা দিয়ে যাত্রীরা মোবাইল ফোন বা ট্যাবলেটে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়া রয়েছে চার্জ দেওয়ার পোর্ট। এছাড়াও বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে জিপিএস ভিত্তিক উন্নত ব্যবস্থা রয়েছে যা আসন্ন স্টেশন সম্পর্কে সমস্ত রকম আপডেট যাত্রীদের সরবরাহ করবে। যাত্রী নিরাপত্তার জন্য প্রত্যেক কামরাতেই লাগানো রয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। প্রতিবন্ধী যাত্রীদের হুইলচেয়ার পার্ক করার জন্য বিশেষ স্থান বরাদ্দ রয়েছে কামরাতে।

খাবারের মেনু (Vande Bharat Express Food Menu)

দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চলা বন্দে ভারত ট্রেনগুলির মেনুতে সাধারনত স্থানীয় খাবারই প্রাধান্য পায়। এই বন্দে ভারত যেহেতু পশ্চিম বঙ্গে চলবে তাই এর খাবারের তালিকায় বাঙালিয়ানার ছোঁওয়া রাখতে কসুর করেনি রেল। সকালের মেনুতে রিয়েছে লুচি, আলুরদম, ছানার ডালনা, নলেন গুড়ের সন্দেশ, ক্ষীরকদম্ব। সেই সাথে কেক, ডিমসেদ্ধও থাকছে। দুপুর ও রাতের খাবারে পাবেন বাসন্তী পোলাও, সোনা মুগের ডাল, মাছের ঝোল, চিকেন কষা। তবে অবাঙালিদের জন্য মেনুতে থাকছে বাজরার রুটি, ভুট্টার রুটির ব্যবস্থা। শেষ পাতে মিলবে দই, আইসক্রিম, কোল্ড ড্রিংকস। এক্সিকিউটিভ ক্লাসের জন্য থাকছে স্পেশাল ভেটকি ফ্রাই। এছাড়া ভাত, রুটি তো আছেই। আলাদা আলাদা রুটে এই মেনু ভিন্ন হতে পারে।

Food at Vande Bharat Express / বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের খাবার
Food at Vande Bharat Express / বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের খাবার

উন্নত টয়লেট সিস্টেম

ভারতীয় ট্রেনে টয়লেটের সমস্যা একটা বড় বিষয়। তাই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনে (Vande Bharat Express) সেই সমস্যা সমাধান করার জন্য রয়েছে বায়ো-ভ্যাকুয়াম টয়লেট এর ব্যবস্থা। এর ফলে ট্রেনের বাথরূমে দুর্গন্ধ কমবে। তার সাথে ভারতীয় এবং পাশ্চাত্য দুই ধরনেরই ব্যবস্থা আছে।

বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এর টাইম টেবিল ও যাত্রাপথ (Vande Bharat Express Time Table and Route)

এবার দেখে নেওয়া যাক পশ্চিমবঙ্গে চলাচলকারী সবকটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনের টাইম টেবিল ও যাত্রাপথ:

হাওড়া – নিউ জলপাইগুড়ি (Howrah to New Jalpaiguri Train no. 22301)

যাত্রাপথের দূরত্ব: ৬৫১ কি.মি.।

যাত্রার সময়: ৭ ঘণ্টা, ৩০ মিনিট।

গড় গতিবেগ: ৭৫ কি.মি. প্রতি ঘণ্টা।

টাইম টেবিল ও যাত্রাপথ (Time Table and Route)

  • ভোর ৫টা ৫৫ মিনিটে ছেড়ে ২২৩০১ হাওড়া – নিউ জলপাইগুড়ি (NJP) বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express Train no. 22301) বোলপুর পৌছবে সকাল ৭টা ৪৩ মিনিটে। বোলপুরে ট্রেন দাঁড়াবে ২ মিনিট। বোলপুর থেকে ট্রেন ছাড়বে ৭টা ৪৫ মিনিটে।
  • ট্রেন মালদা টাউন স্টেশনে পৌঁছবে সকাল ১০টা ৩২ মিনিটে। সেখানে ট্রেন দাঁড়াবে ৩ মিনিট দাঁড়াবে। তারপর মালদা থেকে ট্রেন ছাড়বে ১০টা ৩৫ মিনিটে।
  • ট্রেনটি বারসই পৌঁছবে বেলা ১১টা ৩৮ মিনিটে। সেখানেও ট্রেন দাঁড়াবে ২ মিনিট। তারপর বারসই থেকে ট্রেন রওনা দেবে ১১টা ৪০ মিনিটে।
  • বন্দে ভারত এক্সপ্রেস যাত্রাপথের শেষ স্টেশন নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে পৌঁছাবে দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে।

টিকিটের দাম (Ticket Price)

  • CC / AC Chair Car: ₹১৫৬৫/-
  • EC / Executive Chair Car: ₹২৮২৫/-

আরও পড়ুন -> Offbeat Places in North Bengal: শীতের আমেজ পেতে ঘুরে আসুন কাছেই ৩টি সুন্দর জায়গা থেকে

নিউ জলপাইগুড়ি – হাওড়া (New Jalpaiguri to Howrah Train no. 22302)

যাত্রাপথের দূরত্ব: ৬৫১ কি.মি.।

যাত্রার সময়: ৭ ঘণ্টা, ৩০ মিনিট।

গড় গতিবেগ: ৭৫ কি.মি. প্রতি ঘণ্টা।

টাইম টেবিল ও যাত্রাপথ (Time Table and Route)

  • অন্যদিকে বিকেল ৩টে ০৫ মিনিটে ২২৩০২ নিউ জলপাইগুড়ি – হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express Train no. 22302) নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ছেড়ে বারসই পৌঁছবে বিকেল ৪টে ৩৩ মিনিটে। বারসই স্টেশনে ২ মিনিট দাঁড়িয়ে ট্রেন ৪টে ৩৫ মিনিটে রওনা দেবে মালদা টাউন স্টেশনের উদ্দেশ্যে।
  • মালদা টাউন স্টেশনে ট্রেন পৌঁছবে বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটে। মালদা স্টেশনে ট্রেন দাঁড়াবে ৩ মিনিট। তারপর ট্রেন ৫টা ৫৩ মিনিটে রওনা দেবে বোলপুরের দিকে।
  • বন্দে ভারত এক্সপ্রেস বোলপুর পৌঁছাবে রাত ৮টা ২২ মিনিটে। বোলপুরে ২ মিনিট দাঁড়িয়ে ট্রেনটি ৮টা ২৪ মিনিটের রওনা দেবে হাওড়ার উদ্দেশ্যে।
  • ট্রেন অন্তিম স্টেশন হাওড়া এসে পৌঁছাবে রাত ১০টা ৩৫ মিনিটে।

টিকিটের দাম (Ticket Price)

  • CC / AC Chair Car: ₹১৪৯৫/-
  • EC / Executive Chair Car: ₹২৭৬০/-

হাওড়া – পুরী (Howrah to Puri Train no. 22895)

যাত্রাপথের দূরত্ব: ৫০০ কি.মি.।

যাত্রার সময়: ৬ ঘণ্টা, ২৫ মিনিট।

গড় গতিবেগ: ৭৮ কি.মি. প্রতি ঘণ্টা।

টাইম টেবিল ও যাত্রাপথ (Time Table and Route)

  • সকাল ৬ টা ১০ মিনিটে হাওড়া ছেড়ে ২২৮৯৫ হাওড়া – পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express Train no. 22895) খড়গপুর জংশন পৌছবে বিকাল ৭ টা ৪০ মিনিটে। ট্রেন সেখানে দাঁড়াবে ২ মিনিট। খড়গপুর জংশন থেকে ট্রেন ছাড়বে ৭ টা ৪২ মিনিটে।
  • ট্রেন বালাসোর পৌঁছবে সকাল ৯ টা ০৩ মিনিটে। সেখানে ট্রেন দাঁড়াবে ২ মিনিট। তারপর বালাসোর থেকে ট্রেন ছাড়বে ৯ টা ০৫ মিনিটে।
  • তারপর ট্রেন ভদ্রক পৌঁছবে ৯ টা ৪০ মিনিটে। সেখানেও ট্রেন দাঁড়াবে ২ মিনিট। তারপর ভদ্রক থেকে ট্রেন রওনা দেবে ৯ টা ৪২ মিনিটে।
  • এরপর ট্রেন জাজপুর কেওনঝড় রোড পৌঁছাবে ১০ টা ০৭ মিনিটে। সেখানে ট্রেন ২ মিনিট দাঁড়িয়ে ১০ টা ০৯ মিনিটে রওনা দেবে কটক জংশনের উদ্দেশ্যে।
  • তারপর ট্রেন কটক জংশন পৌঁছাবে ১০ টা ৫০ মিনিটে। সেখানে ২ মিনিট ট্রেন দাঁড়ানোর পর ১০ টা ৫২ মিনিটে রওনা দেবে।
  • তারপর ভুবনেশ্বর পৌঁছাবে রাত ১১ টা ২০ মিনিটে। সেখানে ট্রেন ৪ মিনিট দাঁড়িয়ে রওনা দেবে ১১ টা ২৪ মিনিটে।
  • এরপর ট্রেন পৌঁছবে খুরদা রোড জংশন ষ্টেশনে রাত ১১ টা ৪২ মিনিটে। তারপর ২ মিনিট দাঁড়িয়ে ট্রেন রওনা দেবে অন্তিম ষ্টেশন পুরীর উদ্দেশ্যে।
  • শেষে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পুরী ষ্টেশনে পৌঁছাবে রাত ১২ টা ৩৫ মিনিটে।

টিকিটের দাম (Ticket Price)

  • CC / AC Chair Car: ₹১২৬৫/-
  • EC / Executive Chair Car: ₹২৪২০/-

পুরী – হাওড়া (Puri to Howrah Train no. 22896)

যাত্রাপথের দূরত্ব: ৫০০ কি.মি.।

যাত্রার সময়: ৬ ঘণ্টা, ৪০ মিনিট।

গড় গতিবেগ: ৭৫ কি.মি. প্রতি ঘণ্টা।

টাইম টেবিল ও যাত্রাপথ (Time Table and Route)

  • দুপুর ১ টা ৫০ মিনিটে পুরী ছেড়ে ২২৮৯৬ পুরী – হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express Train no. 22896) খুরদা রোড জংশন ষ্টেশনে পৌঁছাবে দুপুর ২ টো ২৩ মিনিটে। সেখানে ২ মিনিট দাঁড়িয়ে ২ টো ২৫ মিনিটে রওনা দেবে।
  • তারপর ট্রেন ভুবনেশ্বর পৌঁছাবে দুপুর ২ টো ৪৫ মিনিটে। সেখানে ট্রেন ৪ মিনিট দাঁড়াবে। তারপর রওনা দেবে দুপুর ২ টো ৪৯ মিনিটে।
  • এরপর ট্রেন ৩ টে ১৫ মিনিটে পৌঁছাবে কটক জংশনে। কটকে ২ মিনিট দাঁড়িয়ে ট্রেন রওনা দেবে ৩ টে ১৭ মিনিটে।
  • তারপর ট্রেন বিকেল ৪ টা ০৩ মিনিটে জাজপুর কেওনঝড় রোড ষ্টেশনে পৌঁছাবে। সেখানেও ট্রেন ২ মিনিট দাঁড়াবে। তারপর রওনা দেবে বিকেল ৪ টে ০৫ মিনিটে।
  • তারপর ট্রেন বিকেল ৪ টে ৩৩ মিনিটে ভদ্রক ষ্টেশনে পৌঁছাবে। ভদ্রকে ২ মিনিট দাঁড়িয়ে ট্রেন রওনা দেবে ৪ টে ৩৫ মিনিটে।
  • এরপর ট্রেন বালাসোর পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৫ টা ১৩ মিনিটে। সেখানে ২ মিনিট দাঁড়িয়ে ট্রেন রওনা দেবে ৫ টা ১৫ মিনিটে।
  • তারপর ট্রেন সন্ধ্যা ৬ টা ৪২ মিনিটে পৌঁছাবে খড়গপুর জংশনে। সেখানে ২ মিনিট ট্রেন দাঁড়ানোর পর রওনা দেবে অন্তিম ষ্টেশন হাওড়ার দিকে।
  • পুরী – হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস হাওড়া পৌঁছাবে রাত ৮ টা ৩০ মিনিটে।

টিকিটের দাম (Ticket Price)

  • CC / AC Chair Car: ₹১৪৩০/-
  • EC / Executive Chair Car: ₹২৬১৫/-

আরও পড়ুন -> Best Honeymoon Destination: মধুচন্দ্রিমায় ভ্রমণের জন্য দেশের সেরা ঠিকানা, কম খরচে ঘুরে আসুন দুজনে

নিউ জলপাইগুড়ি – গুয়াহাটি (New Jalpaiguri to Guwahati Train no. 22227)

যাত্রাপথের দূরত্ব: ৪০৭ কি.মি.।

যাত্রার সময়: ৫ ঘণ্টা, ৩০ মিনিট।

গড় গতিবেগ: ৭৪ কি.মি. প্রতি ঘণ্টা।

টাইম টেবিল ও যাত্রাপথ (Time Table and Route)

  • সকাল ৬টা ১০ মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ি জংশন স্টেশন ছেড়ে ২২২২৭ নিউ জলপাইগুড়ি- গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express Train no. 22227) নিউ কোচ বিহার জংশন পৌছবে সকাল ৭টা ৩৫ মিনিটে। ট্রেন এখানে দাঁড়াবে ১ মিনিট। নিউ কোচ বিহার জংশন থেকে ট্রেন ছাড়বে ৭টা ৩৬ মিনিটে।
  • ট্রেন নিউ আলিপুরদুয়ার স্টেশনে পৌঁছবে সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে। সেখানে ট্রেন দাঁড়াবে ১ মিনিট দাঁড়াবে। তারপর নিউ আলিপুরদুয়ার থেকে ট্রেন ছাড়বে ৭টা ৫১ মিনিটে।
  • ট্রেনটি কোকড়াঝাড় পৌঁছবে ৭টা ৪০ মিনিটে। সেখানেও ট্রেন দাঁড়াবে ১ মিনিট। তারপর কোকড়াঝাড় থেকে ট্রেন রওনা দেবে ৭টা ৪১ মিনিটে।
  • তারপর ট্রেন নিউ বঙ্গাইগাঁও জংশনে পৌঁছাবে ৯টা ১৩ মিনিটে। সেখানে ট্রেন ১মিনিট দাঁড়িয়ে ৯টা ১৪ মিনিটে রওনা দেবে কামাখ্যা জংশনের উদ্দেশ্যে।
  • ট্রেন কামাখ্যা পৌঁছাবে সকাল ১১টা ১৮ তে। সেখানে ২ মিনিট ট্রেন দাঁড়ানোর পর ১১ টা২০ মিনিটে রওনা দেবে অন্তিম ষ্টেশন গুয়াহাটির উদ্দেশ্যে।
  • তার বন্দে ভারত এক্সপ্রেস গুয়াহাটি পৌঁছাবে ১১ টা ৪০ মিনিটে।

টিকিটের দাম (Ticket Price)

  • CC / AC Chair Car: ₹১০৭৫/-
  • EC / Executive Chair Car: ₹২০২৫/-

গুয়াহাটি – নিউ জলপাইগুড়ি (Guwahati to New Jalpaiguri Train no. 22228)

যাত্রাপথের দূরত্ব: ৪০৭ কি.মি.।

যাত্রার সময়: ৫ ঘণ্টা, ৩০ মিনিট।

গড় গতিবেগ: ৭৪ কি.মি. প্রতি ঘণ্টা।

টাইম টেবিল ও যাত্রাপথ (Time Table and Route)

  • বিকাল ৪ টা ৩০ মিনিটে গুয়াহাটি ছেড়ে ২২২২৮ গুয়াহাটি – নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express Train no. 22228) কামাখ্যা পৌছবে বিকাল ৪ টা ৪০ মিনিটে। ট্রেন সেখানে দাঁড়াবে ২ মিনিট। কামাখ্যা থেকে ট্রেন ছাড়বে ৪ টা ৪২ মিনিটে।
  • ট্রেন নিউ বঙ্গাইগাঁও জংশনে পৌঁছবে সকাল ৬ টা ৩৫ মিনিটে। সেখানে ট্রেন দাঁড়াবে ১ মিনিট দাঁড়াবে। তারপর নিউ বঙ্গাইগাঁও জংশন থেকে ট্রেন ছাড়বে ৭ টা ৩৬ মিনিটে।
  • ট্রেনটি কোকড়াঝাড় পৌঁছবে ৬ টা ৫৬ মিনিটে। সেখানেও ট্রেন দাঁড়াবে ১ মিনিট। তারপর কোকড়াঝাড় থেকে ট্রেন রওনা দেবে ৬ টা ৫৭ মিনিটে।
  • তারপর ট্রেন নিউ আলিপুরদুয়ার পৌঁছাবে ৭ টা ৪৮ মিনিটে। সেখানে ট্রেন ১ মিনিট দাঁড়িয়ে ৭ টা ৪৯ মিনিটে রওনা দেবে নিউ কোচবিহার জংশনের উদ্দেশ্যে।
  • তারপর ট্রেন নিউ কোচবিহার জংশন পৌঁছাবে ৮ টা ০২ মিনিটে। সেখানে ১ মিনিট ট্রেন দাঁড়ানোর পর ৮ টা ০৩ মিনিটে রওনা দেবে অন্তিম ষ্টেশন নিউ জলপাইগুড়ি জংশনের উদ্দেশ্যে।
  • শেষে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস নিউ জলপাইগুড়ি জংশনে পৌঁছাবে রাত ১০ টায়।

টিকিটের দাম (Ticket Price)

  • CC / AC Chair Car: ₹১২২৫/-
  • EC / Executive Chair Car: ₹২২০৫/-

কিভাবে টিকিট কাটবেন (Vande Bharat Express Ticket Booking)

বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এর জন্য টিকিট কাটার দুই রকম ব্যবস্থাই রাখা রয়েছে যাত্রীদের জন্য। যাত্রীরা ইচ্ছে করলে অনলাইন কিংবা অফলাইন দুভাবেই টিকিট কাটতে পারবেন। ভারতীয় রেলের অন্যান্য এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য যে ব্যবস্থা রয়েছে আইআরসিটিসি (IRCTC) এর মাধ্যমে, এই ট্রেনের ক্ষেত্রেও একই ব্যবস্থা বরাদ্দ। যাত্রীরা ইচ্ছে করলে তৎকালেও এই ট্রেনের জন্য টিকিট কাটতে পারবেন। তবে এই মুহূর্তে বন্দেভারত এক্সপ্রেস এর টিকিট কাটার জন্য আলাদা কোন ছাড় দেওয়া হচ্ছে না।


এই রকম আরো খবর পেতে চোখ রসখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/vande-bharat-express-time-table-route-details/feed/ 0 859
Hotel Stars: হোটেলের স্টার বেশি বা কমের মানে কি? জানলে আশ্চর্য হবেন!! https://bn365.techiteasy.in/classification-of-hotels-meaning-of-the-stars/ https://bn365.techiteasy.in/classification-of-hotels-meaning-of-the-stars/?noamp=mobile#respond Sat, 12 Aug 2023 19:16:58 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4146 Meaning of Hotel Stars: এক তারকা, দুই তারকা থেকে পাঁচ তারকা ও সাত তারকা হোটেলের রেট থেকে শুরু করে পরিষেবা নিয়ে আমাদের মনে বিভিন্ন প্রশ্ন জাগে। একটার সাথে অন্যটার পার্থক্য কি? পরিষেবার ধরণ কি আলাদা? কি ধরণের সুবিধা মেলে বিভিন্ন ক্যাটাগরির হোটেলে? তাহলে জেনে নেওয়া যাক হোটেলের তারকা বেশি কমের সাথে পরিষেবার মধ্যে কি কি পার্থক্য আছে?

One Star Hotel: এক তারকা হোটেল কি?

এই এক তারা হোটেল গুলিতে থাকার ব্যবস্থা খুবই সাধারণ মানের হয়ে থাকে। স্বল্প খরচের মধ্যে থাকার জায়গা, শৌচাগার, রুম সার্ভিস ও অল্প কিছু সুবিধা থেকে থাকে এই হোটেলগুলোতে।

Two Star Hotel: দুই তারকা হোটেল কি?

দুই তারকা হোটেল গুলিতে এক তারকা হোটেলগুলির মতোই সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। তবে পরিষেবাগুলো আরো একটু উচ্চ মানের হয়ে থাকে। কোনো কোনো দুই তারকা হোটেলে সুইমিং পুলের ব্যবস্থাও উপলব্ধ থাকে।

Three Star Hotel: তিন তারকা হোটেল কি?

এই ধরনের হোটেলগুলি বেশ প্রিমিয়াম। সুন্দর রুম, ঝকঝকে তকতকে লবি, সুইমিং পুল, রুম সার্ভিস ইত্যাদি যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে এই ধরনের হোটেলগুলোতে। মোটের উপর বলতে গেলে তিন তারকা হোটেল গুলো এক বা দুই তারকা হোটেলের মতোই। তবে তারকা বাড়ার সাথে সাথে পরিষেবা, সুযোগ সুবিধার পাশাপাশি রুমগুলোর বা রুমের ভিতরে আসবাবপত্রের কোয়ালিটি বৃদ্ধি হয়ে থাকে।

Four Star Hotel: চার তারকা হোটেল কি?

চার তারকা হোটেলগুলি স্বাভাবিকভাবেই তিন তারকা ও পাঁচ তারকা হোটেলের একটি সংমিশ্রণ। সুযোগ-সুবিধা দিক থেকে এই হোটেলগুলি পাঁচ তারকা হোটেল গুলির মত অতটা প্রিমিয়াম নয়। তবে এই হোটেল গুলি সাধ্যের মধ্যে একটা পাঁচ তারকা হোটেলের অনুভব দিয়ে থাকে। এই সব হোটেলে আরামদায়কভাবে থাকার জন্য সব ধরনের সুযোগ-সুবিধাই থাকে। তার পাশাপাশি রুম সার্ভিস, সুইমিং পুল, সাইবার ক্যাফে, কফি শপ সহ নানা ব্যবস্থাই উপলব্ধ থাকে।

A Five Star Hotel / একটি পাঁচ তারা হোটেল
A Five Star Hotel / একটি পাঁচ তারা হোটেল

আরও পড়ুন -> Best Honeymoon Destination: মধুচন্দ্রিমায় ভ্রমণের জন্য দেশের সেরা ঠিকানা, কম খরচে ঘুরে আসুন দুজনে

Five Star Hotel: পাঁচ তারকা হোটেল কি?

কোন হোটেলের নামের পাশে যখন পাঁচ তারকা যুক্ত হয় তখন হঠাৎই হোটেলের বৈশিষ্ট্যের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন দেখা দেয়। একটি পাঁচ তারকা হোটেলে কি কি বৈশিষ্ট্য থাকা বাধ্যতামূলক? একটি পাঁচ তারকা হোটেলের মূল বৈশিষ্ট্যের মধ্যে পড়ে হোটেলের ভিতরের নকশায় মৌলিকত্ত্ব, সুবিশাল লবি, ২৪ ঘন্টা পরিষেবা, রুম সার্ভিস, বিজনেস সেন্টার, আলাদা ডাইনিং হল, কিচেন, জিম, সুইমিং পুল, স্পা, স্টিম বাথ, জিম ও টেনিস কোর্ট। বর্তমানে কিছু কিছু ফাইভ স্টার হোটেলে গল্ফকোর্স ও দেখা যায়। আর যে সমস্ত পাঁচ তারকা হোটেলের এই সমস্ত বৈশিষ্ট্যগুলি যত বেশি গুনাগুন সম্পন্ন সেই সমস্ত হোটেল তত বেশি দামি।

Seven Star Hotel: সাত তারকা হোটেল কি?

সব তারকা হোটেল সাধারণত খুব কমই দেখা যায়। এই ধরনের হোটেল গুলিতে পাঁচ তারকা হোটেলের যেসব সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় সেগুলি আরো বৃদ্ধি পেয়ে রাজকীয়তার ধারে কাছে গিয়ে পৌঁছয়। বিশেষত এই ধরনের হোটেলগুলি একদিনের রুম ভাড়া আকাশ ছোঁয়া। পৃথিবীতে এমন কিছু কিছু সব তারকা হোটেল রয়েছে যার একটি রুমের ভাড়া একজন মধ্যবিত্তের সারা জীবনের ইনকামের সমান।


এই ধরনের আরো খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/classification-of-hotels-meaning-of-the-stars/feed/ 0 4146
Dublagadi Sea Beach: ভুলে যান দীঘা-মন্দারমনি-বকখালি, কলকাতার কাছেই নতুন সমুদ্র সৈকত https://bn365.techiteasy.in/dublagadi-sea-beach-travel-guide/ https://bn365.techiteasy.in/dublagadi-sea-beach-travel-guide/?noamp=mobile#respond Wed, 08 Mar 2023 14:00:02 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=2235 এই নতুন সমুদ্র সৈকত “দুবলাগাড়ী” (Dublagadi Sea Beach) নামটি বেশিরভাগ মানুষের কাছেই অপরিচিত।

বাঙালি বরাবরই ভ্রমণ প্রিয়। বাঙালিকে নিয়ে তো প্রবাদ ই আছে, বাঙালির পায়ের তলায় নাকি সর্ষের ফুল। আর বাঙালির কাছে সমুদ্র চিরকালই খুব প্রিয় ঘোরার জায়গা। তবে মধ্যবিত্ত বাঙালির কাছে কম খরচে কাছে পিঠে সমুদ্র বলতে দীঘা কিংবা পুরী। আর হাল আমলের মন্দারমনি বা বকখালি। তবে এই সব জায়গা বাঙালির কাছে জল ভাতের মতো হয়ে গেছে। তাই একঘেয়েমি কাটাতে খুঁজছেন নতুন কোন সমুদ্র সৈকত। তাহলে নতুনত্বের স্বাদ পেতে কলকাতার একদম কাছে নতুন ঘুরে আসতে পারেন বাংলা উড়িষ্যার বর্ডারে নতুন এক সমুদ্র সৈকত দুবলাগাড়ী (Dublagadi Sea Beach) থেকে।

মনোরম শান্ত পরিবেশ

যারা খুব একটা ভিড়-ভাট্টা পছন্দ করেন না, গেঞ্জাম এড়াতে চলতে চান এবং শান্ত, নিরিবিলি পরিবেশে সমুদ্রকে উপভোগ করতে চান, তাদের জন্য এই সমুদ্র সৈকতটি একদম উপযুক্ত জায়গা। উড়িষ্যার দুবলাগাড়ী সমুদ্র সৈকতটি (Dublagadi Sea Beach) এখনও তেমন পরিচিতি না পাওয়ায় এখানে খুব একটা ভিড় দেখতে পাওয়া যায় না। অথচ এই সমুদ সৈকতটি কলকাতা থেকে খুব বেশি দূরেও নয়।

দুবলাগাড়ী সমুদ্র সৈকত / Dublagadi Sea Beach
দুবলাগাড়ী সমুদ্র সৈকত / Dublagadi Sea Beach

কলকাতা থেকে দূরত্ব

পর্যটকদের ভিড় তেমন নেই বলে হোটেলগুলো তেমনভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনি। বহু পর্যটক এই সমুদ্র সৈকতের নাম পর্যন্ত শোনেননি। উড়িষ্যার দুবলাগাড়ীর ঝাউবন বেশ জনপ্রিয়। শোনা যায় এক সময় নাকি দীঘা থেকে এই ঝাউবন দেখতে পাওয়া যেত, তবে বর্তমানে বড় বড় হোটেলের ভিড়ে তা আর পর্যটকদের চোখে পড়ে না। কলকাতা শহর থেকে মাত্র ৪ থেকে ৫ ঘন্টার মধ্যে আপনি এই জায়গায় নিরিবিলি পরিবার কিংবা বন্ধুদের সাথে ছুটি কাটিয়ে আসতে পারেন।

কিভাবে যাবেন দুবলাগাড়ী (Dublagadi Sea Beach)?

যদি মনে করেন এখানে গাড়ি করে পৌঁছাবেন তাহলে আপনাকে কোলাঘাট হয়ে যেতে হবে। খড়গপুর কোলাঘাট হয়ে আপনাকে হলদিপদা পার করে এগিয়ে যেতে হবে দুবলাগাড়ীর দিকে। যেতে যেতে রাস্তাতে সেরে নিতে পারেন দুপুরের লাঞ্চ।

যারা ভাবছেন ট্রেনে করে আসবেন তারা বালাসোর হয়েও এখানে আসতে পারেন। বালাসোর স্টেশনে নেমে এই সমুদ্র সৈকতে আসা যায়। তবে তার জন্য আপনাকে গাড়ি ভাড়া করতে হবে। কলকাতা থেকে এখানকার দূরত্ব মাত্র ২২৭ কিমি।

থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা

মনে রাখতে হবে দুবলাগাড়ীতে বিশেষ কোনো জনপ্রিয় হোটেল নেই। এখানে নেচার-ক্যাম্পে থাকতে হয়, থাকা খাওয়া মিলিয়ে খরচ হতে পারে কমবেশি মাথাপিছু দেড় হাজার টাকা। তবে অবশ্যই আসার আগে বুকিংটি সেরে ফেলতে হবে।

কি আছে এই সমুদ্র সৈকতে?

যদি ভোরের সূর্য ওঠা দেখতে চান তাহলে এই সমুদ্র সৈকত থেকে আর কোনো ভালো জায়গা হবে না। আর এখানকার ঝাউবন সত্যি দেখার মত, সেখানে রয়েছে নানা প্রকার অচেনা পাখি। একদিকে সমুদ্রের গর্জন অন্যদিকে অনাবিল নিস্তব্ধতা, সব মিলিয়ে এই জায়গাটির জুড়ি মেলা ভার। নির্জনতা যাদের বরাবর টানে, তাদের পক্ষে এই সমুদ্রসৈকত হলো আদর্শ জায়গা। তাই কম খরচে কম সময়ে ঘুরে আসা যেতে পারে দুবলাগাড়ী সমুদ্র সৈকতে (Dublagadi Sea Beach)।

ক্যাম্প বুকিং কিভাবে করবেন?

দুবলাগাড়ীতে ক্যাম্প বুক করতে এই দুটি ক্যাম্পের ওয়েবসাইট থেকে যাবতীয় তথ্য জেনে নিন –
campwithcare.com
galaxynaturecamp.com


আরও কয়েকটি ভ্রমণের ঠিকানা :

Best Honeymoon Destination: মধুচন্দ্রিমায় ভ্রমণের জন্য দেশের সেরা ঠিকানা, কম খরচে ঘুরে আসুন দুজনে

Offbeat Places in North Bengal: শীতের আমেজ পেতে ঘুরে আসুন কাছেই ৩টি সুন্দর জায়গা থেকে

এইরকম আরও খবর জানতে অবশ্যই চোখ রাখতে হবে বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পেজগুলোতে।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/dublagadi-sea-beach-travel-guide/feed/ 0 2235
Offbeat Places in North Bengal: শীতের আমেজ পেতে ঘুরে আসুন কাছেই ৩টি সুন্দর জায়গা থেকে https://bn365.techiteasy.in/3-offbeat-places-in-north-bengal/ https://bn365.techiteasy.in/3-offbeat-places-in-north-bengal/?noamp=mobile#respond Thu, 23 Feb 2023 09:24:59 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=2046 শীত যে মোটের উপরে বিদায় নিয়েছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। বসন্তকালে হালকা গরম আর হালকা শীতের আমেজে, নাতিশীতোষ্ণ বা হালকা শীতের আবহাওয়ায় কাছাকাছি কোন জায়গা থেকে ঘুরে আসলে মন্দ হয় না। ইচ্ছা করলে অল্প দিনের জন্য স্বল্প বাজেটে চট করে ঘুরে আসতে পারেন আশেপাশে কোন শৈল শহরে, বিশেষতঃ উত্তরবঙ্গের এই ৩টি স্বল্প পরিচিত সুন্দর জায়গা থেকে (3 Offbeat Places in North Bengal)। তবে কোথাও ঘুরতে গেলে সবার আগে যে দুটি বিষয় মাথায় আসে তা হল বাজেট এবং সময়। কাছাকাছি পাহাড় মানে শুধুই দার্জিলিং, কালিম্পং বা গ্যাংটক নয়। এর পাশাপাশি অনেক অজানা পাহাড়ি জায়গা আছে যা আপনার মন ভরানোর জন্য যথেষ্ট।

৩টি স্বল্প পরিচিত পর্যটন কেন্দ্র (3 Offbeat Places in North Bengal)

চেনা জায়গা তো সবসময় ভালো লাগে কিন্তু অজানা-অচেনা জায়গার যা আনন্দ তা অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। তাই এই অল্প শীতে আপনাদের ভ্রমণ পিপাসা মিটানোর জন্য রইল স্বল্প পরিচিত কিছু পর্যটন কেন্দ্রের খোঁজ।

Offbeat Places in North Bengal - উত্তরবঙ্গের অফবিট (কম জনপ্রিয়) জায়গা
Offbeat Places in North Bengal – উত্তরবঙ্গের অফবিট (কম জনপ্রিয়) জায়গা

চটকপুর / Chatakpur (#1 of the 3 Offbeat Places in North Bengal)

বহু চেনা জায়গার মধ্যে চটকপুর হলো একটি অফবিট জায়গা। যেখানে গেলে আপনি প্রকৃতিকে সুন্দরভাবে উপলব্ধি করতে পারবেন। চটকপুর হলো একটি ছোট্ট পাহাড়ি জনপদ যা সেনচাল অভয়ারণ্যের মধ্যে অবস্থিত। যদি আপনি একান্তে সময় কাটাতে চান তাহলে চটকপুর আপনার জন্য সবথেকে শ্রেষ্ঠ জায়গা। এখানে কোনরকম শহরে কোলাহল নেই। যদি টাইগার হিল দেখার ইচ্ছা থাকে তাহলে অরণ্যের মধ্যে দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন সেখানে। তবে অবশ্যই সাথে গাইড নেবেন। চটকপুর জনপদ প্রায় ৭৮৮৭ ফুঁট উচ্চতায় অবস্থিত হওয়ার কারণে আবহাওয়া খুবই ভালো এবং এখানে ঘুরতে গেলে অবশ্যই শীতবস্ত্র সাথে রাখবেন।

থাকা ও খাওয়ার বন্দোবস্ত

এখানে রাত কাটাতে গেলে অবশ্যই আপনাকে হোমস্টেতে থাকতে হবে। হোমস্টের ব্যবস্থাও খুব উন্নত ও ভালো। খাওয়া-দাওয়ার জন্য হোমস্টেগুলোতেই ব্যবস্থা আছে তাছাড়াও ছোটখাটো বেশ কয়েকটি ভালো মানের হোটেল এখানে রয়েছে।

কিভাবে যাবেন?

শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং যাওয়ার পথে তিন মাইল মোড় থেকে অভয়ারণ্যের মধ্য দিয়ে ১০ কিলোমিটার গেলেই পৌঁছে যাওয়া যাবে চটকপুর।

লেপচাজগত / Lepchajagat (#2 of the 3 Offbeat Places in North Bengal)

অনেকেই আজকাল ভিড় পছন্দ করেন না। তাই ভ্রমণের জন্য বেছে নেন নির্জন কোন জায়গা। আপনি যদি দার্জিলিংয়ের ঘিঞ্জি এলাকায় যেতে না চান, তাহলে আপনার জন্য রয়েছে প্রকৃতির সুন্দর উপহার লেপচাজগত। যেখানে গেলে আপনি দেখতে পাবেন পাইন ও রডোডেনড্রন এর সারি। শীতের শেষের এখানের আবহাওয়া খুবই মনোরম। এখানে আসলে পর্যটকদের জন্য বিশেষ উপহার হল আবহাওয়া ভালো থাকলে কাঞ্চনজঙ্ঘার পাঁচটি শৃঙ্গ এখান থেকে পরিষ্কারভাবে দেখা যায়। লেপচাজগত থেকে আপনি সহজেই বিভিন্ন ঘোরার জায়গা গুলো দেখতে পারবেন, যেমন- লামাহাটা, তিনচুলে, সুখিয়া পোখরি বাজার, সোনাদা ইত্যাদি জায়গা।

থাকা ও খাওয়ার বন্দোবস্ত

লেপচাজগত এখন একটি বেশ জনপ্রিয় একটি পর্যটন কেন্দ্র। তাই থাকা এবং খাওয়ার কোনো রকম সমস্যা এখানে হবে না। প্রচুর হোটেল এবং হোমস্টে রয়েছে এখানে। স্বল্প খরচে এবং কম সময়ে আপনি প্রকৃতির কোলে সুন্দরভাবে ঘুরে আসতে পারবেন।

কিভাবে যাবেন?

লেপচাজগতের দূরত্ব দার্জিলিং থেকে মাত্র ১৯ কিলোমিটার। মাত্র তিন ঘন্টা লাগে জলপাইগুড়ি থেকে লেপচাজগত পৌঁছাতে।

বিজনবাড়ি / Bijanbari (#3 of the 3 Offbeat Places in North Bengal)

বিজনবাড়িও দার্জিলিং থেকে খুব বেশি দূরে অবস্থিত নয়। এখানকার আবহাওয়া সত্যি খুব আরামদায়ক কারণ এটি ২৫০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত। বিজনবাড়ির চারদিক জঙ্গলে ঘেরা আর পাশ দিয়ে বয়ে গেছে স্রোতস্বিনী রঙ্গীত নদী। আপনি যদি শহরের কোলাহল থেকে দূরে থাকতে চান তাহলে বিজনবাড়ির হোমস্টেতে বসে সুন্দরভাবে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। তাই বিজনবাড়ি যদি আপনি ঘুরতে যেতে চান অনেক স্বল্প খরচে একটি সুন্দর প্রকৃতি আপনার জন্য অপেক্ষা করে আছে। বিজনবাড়ীর আশপাশে যে দিকে তাকাবেন, শুধু সবুজ আর সবুজ। এই উপত্যকায় প্রচুর পরিমাণে চা, এলাচ, স্কোয়াশ এবং কমলার চাষ দেখা যায়।

থাকা ও খাওয়ার বন্দোবস্ত

এখানে হোটেলের চাহিদা সেরকম একটা নেই। আপনি রাত কাটানোর জন্য এখানকার যে কোন হোমস্টেতে থাকতে পারেন। মাথাপিছু হোমস্টে তে থাকার খরচ ২১০০ টাকা।

কিভাবে যাবেন?

বিজনবাড়ি পৌঁছানো খুবই সহজ, দার্জিলিং, ঘুম কিংবা কার্শিয়াং থেকে খুব সহজেই আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন এই বিজনবাড়িতে। তবে আপনি যদি ঘুম থেকে সোজা বিজনবাড়ি যান তাহলে সেই রাস্তাটি অতি সুন্দর। আপনি যদি নিউ জলপাইগুড়ি হয়ে আসেন তাহলে মাত্র ৯৫ কিলোমিটারের পথ হল বিজনবাড়ি।

তাই হাতে যদি থাকে অল্প সময় চটজলদি ঘুরে আসতে পারেন উত্তরবঙ্গের এই ৩ টি অফবিট (কম জনপ্রিয় বা স্বল্প পরিচিত) জায়গাগুলির (3 Offbeat Places in North Bengal) মধ্যে যে কোনো জায়গায়।


উত্তরবঙ্গ (North Bengal) সম্বন্ধে আরো জানতে পড়ুন -> en.wikipedia.org/wiki/North_Bengal

এই রূপ আরো খবর জানতে অবশ্যই চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পেজে।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/3-offbeat-places-in-north-bengal/feed/ 0 2046
Travel / Picnic : শীত শেষের আগে একদিনে ঘুরে বা পিকনিক সেরে আসতে পারেন – সেরা ১২ টি জায়গা https://bn365.techiteasy.in/12-picnic-spots-near-kolkata-for-one-day-travel/ https://bn365.techiteasy.in/12-picnic-spots-near-kolkata-for-one-day-travel/?noamp=mobile#respond Thu, 09 Feb 2023 15:49:41 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=1675 ‘পিকনিক’ (Picnic) শব্দটির সাথে জড়িয়ে আছে বাঙ্গালীদের নস্টালজিয়া। শীতকালে সপ্তাহের শেষে বন্ধুবান্ধব, পরিবার, আত্মীয়-স্বজন, অফিস কলিগ, পাড়া প্রতিবেশী সকলকে নিয়ে সুস্বাদু খাবার খেয়ে, হইহুল্লোড় করে, নাচানাচি করে ‘পিকনিক’ করার মজাই আলাদা। কি ভাবছেন? শীত তো শেষের দিকে! এখনই সেরে ফেলতে পারেন ছোট্ট করে একটি ‘পিকনিক’। পিকনিক না হলেও কলকাতা থেকে মাত্র একদিনে ঘুরে (Travel) আসা যায় এই ১২ টি জায়গার যে কোনো জায়গা থেকে অনায়াসেই।

আর কতদিন বন্ধুর বাড়ির ছাদে, খেলার মাঠে?

এইতো করে ফেললেন ভুল চিন্তাভাবনা! বাড়ির ছাদে, খেলার মাঠে, পাশের পাড়ায়, বন্ধুর বাড়ি তো অনেক হল। দিন না মনকে একটু আলাদা করে উড়তে ঘুরে আসুন এক-টু দূর থেকে। কি ভাবছেন? কোথায় যাবেন? আরে আমরা আছি আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে! মাত্র একদিনে ঘুরে আসা যায়, এমন বেশ কয়েকটি চেনা অচেনা পিকনিক স্পট কলকাতার খুব কাছেই রয়েছে (Picnic spots near Kolkata for one day travel)।

তবে জেনে নেওয়া যাক!

Travel / Picnic spot: বাওয়ালি রাজবাড়ী - Bawali Rajbari
Travel / Picnic spot: বাওয়ালি রাজবাড়ী – Bawali Rajbari

১) বাওয়ালি

নামটা কি শোনা মনে হল? হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন পরিচালক রাজ চক্রবর্তী এবং অভিনেত্রী শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়ের ডেস্টিনেশন ম্যারেজ হয়েছে এখানেই। এরপর থেকেই এটি এখন বেশ জনপ্রিয় স্থান। দক্ষিণ ২৪ পরগনার নোদাখালিতে অবস্থিত এই রাজবাড়ি, কলকাতা থেকে এর দূরত্ব মাত্র ৩৫ কিলোমিটার। রাজবাড়ির ভিতরে পিকনিক (Picnic) বা সময় কাটানোর বিভিন্ন প্যাকেজ আছে। এমনকি চাইলে সেখানে এক দুই রাত্রি থাকতেও পারেন। সমস্ত রকম ব্যবস্থাই আছে সেখানে।

রাজবাড়ির অফিসে যোগাযোগ করলে তাঁরাই বিভিন্ন প্যাকেজ সম্পর্কে বলে দেবে। আয়োজনও তাঁরা করে দেবেন। সঙ্গীদের নিয়ে আপনি শুধু রাজার হালে আনন্দ করে যাবেন। সপ্তাহান্ত কাটানোর জন্য এটি একটি সুন্দর স্থান। নিরিবিলিতে ভালোই লাগবে। তবে রাজবাড়ির ভিতরে কিছু নিয়ম রয়েছে। সেগুলি মেনে চলতে হবে। সেখানকার কর্মীরাই সে সম্পর্কে আপনাদের জানিয়ে দেবেন। আর হ্যাঁ, এখানকার খাবারের স্বাদ কিন্তু অসাধারণ। আমিষ নিরামিষ যাই খান না কেন তার আয়োজন দেখেই মন ভরে যাবে।

যোগাযোগের জন্য নাম্বার – 033 4180 0305

সরাসরি বুকিং করতে ও সব ধরনের তথ্যের জন্যে দেখে নিন রাজবাড়ির ওয়েবসাইট – therajbari.com

২) বাবুর হাট

সময়ের সাথে সাথে বাবুর হাটের জনপ্রিয়তা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। কারণটা আর কিছুই নয়, ইট, কাঠ, পাথরের শহরের থেকে দূরে দু’দণ্ড শান্তির নিশ্বাস। গ্রাম্য পরিবেশে ঘণ্টা কয়েক কাটানোর আদর্শ জায়গা এই বাবুর হাট। কলকাতা থেকে উত্তর ২৪ পরগনার বাবুর হাটের দূরত্ব প্রায় ৪৮ কিলোমিটার। খুব বেশি হলে দুই ঘণ্টা লাগবে সেখানে পৌঁছোতে। বাসন্তী হাইওয়ে ধরে যাওয়া সবথেকে সোজা। পাশেই মালঞ্চ গ্রাম অবস্থিত। সবুজ ধানের খেত, পুকুর, গাছপালার মাঝে মন শান্ত হয়ে উঠবে। যে কোনও সাহায্যের জন্য গ্রামের লোকেরা সদা প্রস্তুত।

Travel / Picnic spot: রায়চক - Raichak
Travel / Picnic spot: রায়চক – Raichak

৩) রায়চক

নদীর ধারে পিকনিক (Picnic) – এর থেকে ভালো আর কি হতে পারে! তারপর নদীটি যদি আবার গঙ্গা হয়। তবে চলুন রায়চক। এখানে পিকনিক করতে গেলে গঙ্গাকে সবসময় পাশেই পাবেন। ভাগীরথী-হুগলি নদীর গা ঘেঁষে থাকা রায়চক পিকনিক ম্যানিয়াকদের কাছে ভীষণ প্রিয় জায়গা। ভয় হচ্ছে তাহলেতো এখানে বড্ড ভিড় হবে। ভয় নেই স্থানটি অনেক বিস্তীর্ণ যে কারণে বেশি লোক থাকলেও ভিড় বোঝা যায় না। এখানে রায়চক দুর্গ, এছাড়াও অনেক কয়েকটি ঘোরার জায়গা রয়েছে, আছে বিলাসবহুল অভিজাত রিসর্ট যার গ্ল্যামারই আলাদা। অবসর যাপনের দারুণ ঠিকানা। এক কিংবা দেড় দিনের জন্য এখানে সময় কাটিয়ে যাওয়াই যায়। কলকাতা থেকে এর দূরত্ব মাত্র ৫৪ কিলোমিটার।

৪) ব্যারাকপুর

কলকাতা থেকে মাত্র ২৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ব্যারাকপুর। এটি উত্তর ২৪ পরগণার সদর শহর, কলকাতা থেকে একে আলাদা করা একটু কঠিন। কিন্তু তাতে কি যায় বা কি আসে, এখানে যে অসাধারণ স্পটগুলি পিকনিক (Picnic spot) আছে তা বলাই বাহুল্য। বারাকপুর শহরটিই একটি দর্শনীয় স্থান সিপাহী বিদ্রোহর সূচনা হয়েছিল এই শহরে। এখানকার মঙ্গল পাণ্ডে ঘাটটি সুন্দর করে সাজিয়ে তোলা হযেছে। রাস্তাঘাট ঝকঝকে। কাছেই আছে অন্নপূর্ণার মন্দির।

Travel / Picnic spot: ফলতা - Falta
Travel / Picnic spot: ফলতা – Falta

৫) ফলতা

হুগলি, ডায়মন্ডহারবার এবং রূপনারায়ণের মিলনস্থল হল ফলতা। কলকাতা থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৫৩ কিলোমিটার। এখানকার সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের অপূর্ব রূপ দেখতে অনেকেই ভিড় জমান। শীতকালে এই দৃশ্যের সৌন্দর্য্যই আলাদা। নদীর ধারে মজা করে পিকনিক (Picnic) করা যায়। তবে অবশ্যই পরিচ্ছন্নতার দিকটি খেয়াল রাখতে হবে। সারাটা দিন কীভাবে কেটে যাবে টেরই পাবেন না।

৬) ডায়মন্ড হারবার

ডায়মন্ড হারবার বোধ হয় কলকাতার কাছের বেশ পুরোনো পিকনিক স্পটগুলির (Picnic spot) মধ্যে একটি এবং সবচেয়ে জনপ্রিয়ও বটে। দুই আড়াই ঘণ্টার মধ্যেই এখানে পৌঁছোনো যায়। গঙ্গার ধারে রান্নাবান্না খাওয়া দাওয়ার আনন্দই আলাদা। গঙ্গা এখানে বঙ্গোপসাগরের সঙ্গে মিশেছে। এখানে পিকনিক করার নির্দিষ্ট স্থান রয়েছে।

৭) দেউলটি

দেউলটিতে রয়েছে একটি সুন্দর খামারবাড়ি। আর সেখানেই রয়েছে পিকনিক (Picnic) করার যাবতীয় ব্যবস্থা। এখানে রয়েছে প্রচুর নারকেল গাছ সঙ্গে গ্রামের প্রকৃতির সৌন্দর্য্য ইচ্ছে হলেই ডাবের জল খেতে পারবেন, পুকুরে মাছ ধরতে পারবেন, গ্রাম ঘুরতে পারবেন আর পাবেন বিশুদ্ধ বাতাস। পিকনিক স্পট থেকে কাছেই রয়েছে কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ি। এছাড়া রাধা এবং মদনগোপাল মন্দির দেখতে পাবেন যা পোড়ামাটির কাজ দিয়ে সজ্জিত। এই আটচালা বা আট ছাদের মন্দিরটি ১৬৫১ খ্রিস্টাব্দে মঙ্গলহাট পরগনার জমিদার মুকুন্দপ্রসাদ রায়চৌধুরী তৈরি করেছিলেন। কলকাতা থেকে দেউলটির দূরত্ব ৬৩ কিলোমিটারের সামান্য বেশি।

Travel / Picnic spot: টাকি - Taki
Travel / Picnic spot: টাকি – Taki

৮) টাকি

ইছামতি নদীর ধারে অবস্থিত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ছিমছাম ছোট্টো শহর টাকি। আর বাঙালির প্রিয় পিকনিক স্পট (Picnic spot)। বর্ষা বাদে যখনই জান টাকি সবসময়ই সুন্দর আর মনোরম। কলকাতা থেকে মাত্র ৬৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত টাকির ইছামতি নদীর ওপারেই রয়েছে বাংলাদেশ। নৌকা করে প্রতিবেশী দেশে খানিকটা কাছাকাছি ঘুরে আসতেই পারেন। কয়েকজন প্রতিবেশী রাষ্ট্রের নাগরিকের সঙ্গেও দেখা বা কথা হয়ে যেতে পারে। এখানে হোটেল রিসর্ট সবই আছে। প্রয়োজনে সপ্তাহান্ত কাটানো যায় আরামসে।

৯) পিয়ালি দ্বীপ

পিয়ালি নদীর ধারে পিয়ালি দ্বীপটি বড় সুন্দর। সারাটা দিন বন্ধুবান্ধব, আত্মীয় পরিজনদের সঙ্গে হই হই করে দিন কাটানোর জন্য আদর্শ জায়গা। চারদিকে প্রকৃতির সৌন্দর্য যেন আপনাকে হাত বাড়িয়ে ডাকবে। পিয়ালি দ্বীপের কাছেই আছে সুন্দরবন টাইগার ক্যাম্প। পিকনিকের (Picnic) মাঝে সেখানে গিয়ে বাঘ মামাকেও দর্শন করে আসতে পারেন। জঙ্গলের মাঝে পিয়ালি দ্বীপে একবার অন্তত ঘুরে আসা উচিত। আনন্দ, অ্যাডভেঞ্চার, খাওয়া দাওয়া সবই হবে একত্রে।

১০) গাদিয়ারা

কলকাতার খুব কাছে আরেকটি অপূর্ব সুন্দর পিকনিক স্পট (Picnic spot) হল গাদিয়ারা। এটি একেবারে নিরিবিলি স্থান, নৌকাবিহার থেকে প্রকৃতি দর্শন সবই হবে। এখানে যদি পিকনিক করেন মাছও কিনতে হবে না। অন্যদিকে সামুদ্রিক মাছ, কাঁকড়া, চিংড়ি পেয়ে যাবে বেশ কম দামে আর একেবারে টাটকা। প্রকৃতির কোলে বসে টাটকা মাছ আর নরম গরম পানীয় আহা কি সুখ। কলকাতা থেকে গাদিয়ারার দূরত্ব প্রায় ৭৯ কিলোমিটার।

Travel / Picnic spot: মাছরাঙা দ্বীপ - Machranga dwip
Travel / Picnic spot: মাছরাঙা দ্বীপ – Machranga dwip

১১) মাছরাঙা দ্বীপ

এখানে দেখতে পাবেন প্রচুর মাছরাঙা পাখি। ইছামতি এবং ভাসা নদীর মাঝেই রয়েছে এই দ্বীপটি আর এর খুব কাছেই রয়েছে বাংলাদেশ। তবে দ্বীপের নাম মাছরাঙ্গা বলে মনে করবেন না শুধু মাছরাঙ্গা পাখি দেখতে পাবেন, এখানে বহু প্রজাতির পাখিই বাস করে। শীতকালে আসে পরিযায়ী পাখিরাও। টাকি কিংবা হাসনাবাদ থেকে মাছরাঙা দ্বীপ সহজেই যাওয়া যায়। সারাদিন এই দ্বীপে আনন্দ করে কাটান। প্রচুর খাওয়া দাওয়া করুন। সূর্যাস্ত দেখে বাড়ির পথে রওনা হোন।

১২) ফ্রেজারগঞ্জ

সুন্দরবন ব-দ্বীপের খুব কাছেই অবস্থিত ফ্রেজারগঞ্জ। পিকনিক (Picnic) করার উপযোগী জায়গা এটি। নৌকায় ভেসে এখানকার সূর্যোদয় বা সূর্যাস্ত দেখায় অনুভূতি একেবারেই আলাদা। ইচ্ছে হলে সারাটা দিন জলেই কাটাতে পারেন। কলকাতা থেকে এখানে পৌঁছোতে সময় লাগে ঘণ্টা তিনেক। এখানে একবার আসলে আর বাড়ি ফিরতে ইচ্ছে করবে না।

যাক তবে দেরি না করে ঘুরে ফেলুন শীঘ্রই। কোনো অসুবিধেয় পড়লে বা কোনো তথ্যের প্রয়োজনে কল করুন পশ্চিমবঙ্গ টুরিজম ডেভেলপমেন্ট কার্পোরেশন এর হেল্পলাইনে- 18002121655 অথবা দেখুন তাদের ওয়েবসাইট- www.wbtdcl.com


এই রকম আরো খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/12-picnic-spots-near-kolkata-for-one-day-travel/feed/ 0 1675