Health – BN365 Copy https://bn365.techiteasy.in Mon, 20 Nov 2023 14:34:14 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.7.1 https://bn365.techiteasy.in/wp-content/uploads/2022/11/BN365-logo-256p-150x150.png Health – BN365 Copy https://bn365.techiteasy.in 32 32 242097359 Uric Acid: অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিডে ভুগছেন? বিনা খরচে আনুন নিয়ন্ত্রণে https://bn365.techiteasy.in/how-to-control-uric-acid-easily/ https://bn365.techiteasy.in/how-to-control-uric-acid-easily/?noamp=mobile#respond Mon, 20 Nov 2023 14:30:57 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4637 Uric Acid Control: যেকোনো কিছুর ক্ষেত্রেই যদি পরিমাণের তুলনায় অত্যাধিক হয়ে যায় তার বিপরীত প্রতিক্রিয়া ঘটে। তেমনি শরীরের ক্ষেত্রেও তা ব্যতিক্রমী নয়। শরীরে যদি ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি হয়ে যায় তার শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। এর ফলে শরীরে নানা রকম রোগের সৃষ্টি হয়। চিকিৎসকদের মতে, প্রাকৃতিকভাবেও ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। চলুন সে বিষয়ে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিডের (Uric Acid) প্রভাবে যা ঘটতে পারে

শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি হয়ে গেলে শরীরে নানান রকমের সমস্যা দেখা দেয়। অল্প বয়সেই বাতের ব্যথা শরীরে বাসা বাঁধে। এমনকি অত্যাধিক ইউরিক অ্যাসিডের প্রভাবে কিডনিতে পাথর ও কিডনি ফেইলিউর হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও বেশিক্ষণ হাঁটাচলা করলে শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে নানান ধরনের রোগের সৃষ্টি হয়।

ইউরিক অ্যাসিড (Uric Acid) কমাতে যেসব খাদ্য গ্রহণ করতে হবে

নিজের খাদ্য তালিকা ঠিক রাখার মাধ্যমেও ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এরজন্য অবশ্যই প্রতিদিন ৩-৪ লিটার জল খেতে হবে। অতিরিক্ত আমিষ খাবার খাওয়া যাবে না। কারণ আমিষ খাবারের মধ্যে থাকা ‘পিউরিন‘ যা শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। উচ্চ প্রোটিন যুক্ত খাবার এরিয়ে চলাই শ্রেয়। বেশি পরিমাণে ফল ও শাক সবজি গ্রহণ করতে হবে।

নিয়ম মেনে সঠিক খাদ্যতালিকা মেনে চললেই ইউরিক অ্যাসিড (Uric Acid) থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
নিয়ম মেনে সঠিক খাদ্যতালিকা মেনে চললেই ইউরিক অ্যাসিড (Uric Acid) থাকবে নিয়ন্ত্রণে।

শারীরিক কার্যকলাপ

শরীরকে সুস্থ রাখতে অবশ্যই প্রয়োজন উন্নত জীবনযাত্রা। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম ও নিয়ম মাফিক খাদ্য গ্রহণ যা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে। এছাড়াও রোজ ৩০ মিনিট করে হাঁটাচলা কিংবা শারীরিক ব্যায়াম শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এর ফলে শরীরের বাতের ব্যাথা দূর হয় এবং শরীর সবসময় সক্রিয় থাকে।

আরও পড়ুন -> Weakness: সারাদিন ক্লান্ত অনুভব করছেন? সহজেই কাটিয়ে উঠুন এই সমস্যা

ইউরিক অ্যাসিড (Uric Acid) কম করতে নিন ডাক্তারের পরামর্শ

শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ মাত্রারিক্ত হয়ে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং চিকিৎসা করানো উচিত। ইউরিক অ্যাসিড ধরা পরলে তা এরিয়ে যাওয়া উচিত নয়। যদি ইউরিক অ্যাসিড তাড়াতাড়ি ধরা পড়ে তাহলে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে কয়েক মাসের মধ্যেই তা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। ওষুধের সাথে সাথে প্রাকৃতিক উপায় গুলো অনুসরণ করলে উপকার পাওয়া যাবে।

বিঃদ্রঃ এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র প্রাথমিক সাহায্যের জন্য। আপনার শরীরে যদি ইউরিক অ্যাসিডের ফলে বেশি সমস্যা দেখা দেয় অবশ্যই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


এই রকম আরও খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/how-to-control-uric-acid-easily/feed/ 0 4637
Weakness: সারাদিন ক্লান্ত অনুভব করছেন? সহজেই কাটিয়ে উঠুন এই সমস্যা https://bn365.techiteasy.in/easy-weakness-remedy-to-feel-refreshing-all-day/ https://bn365.techiteasy.in/easy-weakness-remedy-to-feel-refreshing-all-day/?noamp=mobile#respond Mon, 11 Sep 2023 20:35:54 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4266 Weakness: আপনার শরীর কি দুর্বল? সারাদিন ক্লান্ত অনুভব করছেন? তবে আর নয়। শারীরিক ক্লান্তি কাটাতে এমন কিছু খাবার খান যা আপনার শরীরকে ক্লান্তি ভাব কাটাতে সাহায্য করবে। খাদ্য বিশেষজ্ঞরা খাদ্য তালিকায় এই সাত ধরনের খাবার কিছু কিছু করা রাখতে বলেছে। আসুন জেনে নেই সেই খাদ্য তালিকার খাবার গুলো কি কি?

আমাদের প্রত্যেকের সারাদিনের কাজের শেষে ক্লান্ত ভাব দূর করার জন্য একটু বিশ্রাম নেওয়া খুবই প্রয়োজন। কিন্তু পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়ার পরেও ক্লান্তি ভাব দূর হচ্ছে না। মনে হয় যেন একটু ঘুমোলে শরীরটা সতেজ মনে হবে। আসলে ঘুমের সাথে সাথে সঠিক ভাবে খাওয়া-দাওয়া করাটাও একইভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ

আমাদের শরীরের রক্তে শর্করা কমানোর জন্য আখরোট, আমন্ড, সিয়া সিড, পেস্তা ইত্যাদি নানা ধরনের বীজ ও ফল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেটা শরীরের বিভিন্ন রোগ আটকাতে সাহায্য করে, ক্লান্তি (Weakness) দূর করে এবং শরীর চনমনে রাখে।

গ্রীন টি পান

এরপরেই আসে চা পান করার বিষয়টি। কারণ চা এমন একটি পানীয় যার মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা শরীরকে অক্সিডেশনের হাত থেকে বাঁচায় এবং স্নায়ুকেও সতেজ রাখে। তাই নিয়মিত পরিমাণ মতো গ্রীন টি পান করলে ক্লান্ত ভাব (Weakness) দূর হয়ে একটা এনার্জিটিক ভাব ফিরে আসতে পারে আপনার শরীরে।

A good diet is the key to get rid of weakness - ডায়েট ঠিক রাখলে ক্লান্তি দূর হবেই।
A good diet is the key to get rid of weakness – ডায়েট ঠিক রাখলে ক্লান্তি দূর হবেই।

টক দই

দই এমন একটা খাবার যা বাঙালির শেষ পাতে না হলেই চলে না। শহুরে জীবনে যাপনে শেষ পাতে দইয়ের কদর খানিকটা কমলেও, বাঙ্গালীর কাছে দইয়ের প্রতি ভালোবাসার কোনো কমতি নেই। তবে টক দইকে একটু ব্যা‍কা নজরেই দেখা হয়। তবে এই টক দই খাবার দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে। টক দইয়ের মধ্যে আছে প্রোবায়োটিক উপাদান যা অন্ত্রের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। মানুষের পেট ভাল থাকলে এমনিতেই শরীরে ক্লান্তি (Weakness) কমে যায় ও এনার্জি ফিরে আসে।

শাক-সব্জি, আনাজ, ফলমূল

এছাড়াও প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় প্রচুর পরিমাণে শাক-সব্জি, আনাজ, ফলমূল রাখতে পারেন। যেমন সবজির মধ্যে লাউ, পালংশাক, চাল কুমড়ো ইত্যাদি। এছাড়াও শরীরের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ করার জন্য মরসুমী ফল খাওয়া খুবই প্রয়োজন। এছাড়া খাদ্য তালিকায় যথেষ্ট পরিমাণে ফলমূল থাকা জরুরী। ফল দেখার ভিটামিন ও মিনারেলের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে, যা ক্লান্ত ভাব (Weakness) দূর করার জন্যে প্রয়োজনীয়।

আরও পড়ুন -> Vitamin B12: শরীরে ভিটামিন বি ১২ এর ঘাটতি হলেই রয়েছে বিপদ

ওটস-কিনোয়া

আমাদের অতি পরিচিত একটা খাবার হল ওটস। যেটা নিয়মিত খেলে শরীর সুস্থ থাকবে আর তার সাথে সাথে শরীরের ওজন কমবে। রক্তের শর্করার পরিমাণও নিয়ন্ত্রণ থাকবে। আরো একটি খাবারের নাম জানলে আশ্চর্য হতে হবে। খাবারটি কিনোয়া নামে পরিচিত। খাবারটির মধ্যে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও ফাইবার জাতীয় তিনটি অত্যাবশ্যকীয় খাদ্য উপাদানের সামঞ্জস্য খুব ভাল রয়েছে, যা মানব শরীরে রক্তের কোলেস্ট্রল নিয়ন্ত্রণে রাখে। রক্তে অতিরিক্ত শর্করা ও কোলেস্ট্রল কমলে ক্লান্ত ভাবও (Weakness) কমে যায়।

কলা

আরেকটি খাবার আছে যেটা কমবেশি আমাদের প্রত্যেকের বাড়িতেই থাকে, সেটি হলো কলা। এই কলার মধ্যে রয়েছে অন্যতম আরেকটা উপাদান পটাশিয়াম যা শরীরে প্রচুর পরিমাণে এনার্জি সৃষ্টি করে ও ক্লান্তি (Weakness) কমাতে সাহায্য করে।


এই রকম আরো খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/easy-weakness-remedy-to-feel-refreshing-all-day/feed/ 0 4266
Generic Medicine: ওষুধের জেনেরিক নামই থাকবে ডাক্তারের প্রেসক্রিপশনে, নইলে শাস্তি https://bn365.techiteasy.in/generic-medicine-is-must-on-doctor-prescription/ https://bn365.techiteasy.in/generic-medicine-is-must-on-doctor-prescription/?noamp=mobile#respond Fri, 08 Sep 2023 07:36:53 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4313 Generic medicine on Doctor’s prescription: আমাদের ভারতবর্ষ জনবহুল দেশ। তাই এখানে দারিদ্রতার মাত্রাও বেশি। রোগ হলে সবার ক্ষেত্রে দামি ওষুধ খাওয়া সম্ভবপর হয়ে ওঠে না। কিন্তু রোগ যেমন বলে-কয়ে আসে না, তেমনই রোগ ধনী-দরিদ্র বিচার করে হয় না। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, কোনও দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হলে অনেকেই ওষুধের অভাবেই প্রাণ হারায়। তাই নয়াদিল্লি থেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রক এই ব্যাপারে কঠোর হয়েছেন। সরকার সবার জন্য স্বাস্থ্য বীমা চালু করার ব্যবস্থা করেছেন। এছাড়া স্বাস্থ্য মন্ত্রক সাধারণের জন্য সম ব্রান্ডের কিন্তু জেনেরিক ওষুধ পরিষেবা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন।

“Generic Medicine” বা ওষুধের জেনেরিক নাম কি?

এনএমসি (ন্যাশনাল মেডিকেল কমিশন)-এর দ্বারা বারংবার বলা সত্ত্বেও ডাক্তারদের প্রেসকিপশনে ব্রান্ডের ওষুধের নাম লেখার পাশাপাশি জেনেরিক নাম লেখার এক অনিহা কাজ করত। এখন এই জেনেরিক নাম বাধ্যতামূলক করেছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রক। এই নির্দেশ ভঙ্গ করলে কড়া শাস্তি হতে পারে। এমনকি ডাক্তারের লাইসেন্স বাতিল হয়ে যেতে পারে।

ব্যবহারের নির্দেশিকা

ভারতবর্ষ থেকে ব্রান্ডেড থেকে জেনেরিক সবরকমের ওষুধই অন্যান্য দেশে রপ্তানি করা হয়। অ্যামেরিকা, ইউরোপ, ব্রাজিল ইত্যাদি প্রমুখ জায়গা থেকে বিশেষজ্ঞরা ভারতে এসে জেনেরিক ওষুধের কার্যকারিতা পরীক্ষা করে তা ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছেন। বিদেশে এই জেনেরিক ওষুধের ব্যবহার ক্রমেই বেড়ে চলেছে।

"Generic Medicine" বা ওষুধের জেনেরিক নাম ডাক্তারের প্রেসক্রিপশনে না থাকলে কি ডাক্তাররা শাস্তির মুখে পড়তে চলেছেন?
“Generic Medicine” বা ওষুধের জেনেরিক নাম ডাক্তারের প্রেসক্রিপশনে না থাকলে কি ডাক্তাররা শাস্তির মুখে পড়তে চলেছেন?

“Generic Medicine” বা ওষুধের জেনেরিক নামের বাধ্যবাধকতা

২০১৩ সালে এই জেনেরিক নাম লেখা বাধ্যতামূলক করা হলেও আমাদের দেশের রাজ্যের ও কেন্দ্রের হাসপাতাল গুলি পরিস্থিতির চাপে পড়ে জেনেরিক ওষুধের কম বেশি ব্যবহার করলেও, বেসরকারি হাসপাতালগুলি তার কোনো পরোয়া করে না। যদিও কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলিতে জেনেরিক ওষুধ পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা শুরু করে দিয়েছে। এর মধ্যে অনেক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে নিয়ম না মানার দরুন পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছে।

যদিও সরকারি হাসপাতালের ডাক্তারদের ক্ষেত্রে এই পদক্ষেপ নেওয়া হলেও বেসরকারি হাসপাতালের ডাক্তারদের ক্ষেত্রে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ফলস্বরূপ এই জেনেরিক নাম লেখার নির্দেশিকা পুরোপুরি আয়ত্তে আনা যায়নি (এনএমসি)।

আরও পড়ুন -> Brain Tumor: ব্রেন টিউমার সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য — ব্রেন টিউমারের লক্ষণ ও চিকিৎসা

উদ্দেশ্য কি?

এনএমসি-এর এই পদক্ষেপ নেওয়ার একটাই লক্ষ্য যাতে সাধারণ থেকে উচ্চবিত্ত সব ধরনের রোগীরা যেন কম দামে ওষুধ গ্রহণ করে ভালো থাকতে পারেন। এক্ষেত্রে “Generic Medicine” বা ওষুধের জেনেরিক নাম ডাক্তারের প্রেসক্রিপশনে থাকলে রোগী একই ফর্মুলা বা কম্পজিসনের ওষুধ কম দামেও কিনতে পারবে। তবে কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে শুধু এক তরফা পদক্ষেপ নিলেই হবে না, এই উদ্দেশ্যকে সফল করার জন্য ডাক্তারদের এমনকি হাসপাতালের কতৃপক্ষের সহযোগিতা একান্ত ভাবে কাম্য।


এই ধরনের আরও খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/generic-medicine-is-must-on-doctor-prescription/feed/ 0 4313
Ilish side effects: ইলিশ প্রেমীদেরও রেহাই নেই! হুমকি সুগার, কোলেস্টেরল, প্রেসারের? https://bn365.techiteasy.in/ilish-side-effects-must-know-to-stay-healthy/ https://bn365.techiteasy.in/ilish-side-effects-must-know-to-stay-healthy/?noamp=mobile#respond Tue, 29 Aug 2023 20:01:29 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4300 Ilish side effects: ইলিশ ভালোবাসে না এমন মানুষ খুব কমই দেখা যায়। বিশেষত বাঙালিরা বর্ষার অপেক্ষায় থাকে একটু রুপোলি ইলিশের স্বাদ নেওয়ার জন্য। তাই ইলিশের দাম যতই চড়া হোক না কেন সবাই কম বেশি ইলিশ কিনে, ইলিশ ভাঁপা, ইলিশের পোলাও, সরষে ইলিশ এমনকি খিচুড়ির সাথে করা তেলে ভাজা ইলিশের স্বাদ উপভোগ করতে চান।

কিন্তু বর্তমানে শোনা যাচ্ছে, ঘন ঘন ইলিশ খেলে নাকি বাড়তে পারে, সুগার, কোলেস্টেরল এবং প্রেসার। তাই ইলিশের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার (Ilish side effects) ভয়ে অনেক সচেতন মানুষই ইলিশ খাওয়া কমিয়ে দিচ্ছেন। চলুন পুষ্টিবিদদের কাছ থেকে ঘটনার সত্যতা যাচাই করা যাক।

ইলিশের উপকারিতা

ইলিশ খেলে যেমন মস্তিষ্কের কর্ম ক্ষমতা বাড়বে তেমনি ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করবে। ইলিশের মধ্যে যেমন রয়েছে প্রোটিন তেমনি রয়েছে ভিটামিনের সম্ভার। শরীরের ভিটামিন এ, ভিটামিন বি ১২ এবং ভিটামিন ডি অভাব পূরণের ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে ইলিশ মাছ। এর ফলে ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং BMR বৃদ্ধি করত বিশেষ ভূমিকা পালন করে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হার্ট এবং চোখের জন্য বিশেষত উপকারী। ইলিশ মাছ প্রচুর ওমেগা- ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। ইলিশ খেলে শরীরের ইমিউনিটি পাওয়ার বৃদ্ধি পায়।

পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, ১০০ গ্রাম ইলিশ থেকে প্রায় 21 গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। তাই রোজ ইলিশ খেলে যে কারো প্রোটিনের ঘাটতি দূর হয়ে যাবে। ইলিশ এপিএ ও ডিএইচএ নামক ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে বলেই ইলিশ মাছ দেহের রক্ত সঞ্চালনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও ইলিশে রয়েছে আয়রন ক্যালসিয়াম এবং সেলেনিয়াম, যা হাড়কে জোরদার রাখতে সাহায্য করে।

Ilish side effects: ইলিশের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলি জেনে রাখুন
Ilish side effects: ইলিশের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলি জেনে রাখুন

ইলিশের কিছু সীমাবদ্ধতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া / Ilish side effects

সব মাছের থেকে ইলিশ সুস্বাদু হওয়ায় লোভটা সামলে রাখা দুষ্কর হয়ে যায়। বিশেষত হাই প্রেসার, সুগার, কোলেস্টেরল যাদের আছে। কারণ ইলিশে অন্যান্য পুষ্টি গুণের পাশাপাশি রয়েছে প্রচুর পরিমানে কোলেস্টেরল। পুষ্টিবিদদের মতে, যদি ১০০ গ্রামের নিচে ইলিশ খেলেও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকবে। পুষ্টিবিদদের ভাষায়, সুগার যাদের রয়েছে তাদের ইলিশ খেতে হবে মেপে ঝেপে, নইলে হবে বিপদ। বেশি ইলিশ খেলে যখন তখন সুগার হাই হয়ে যেতে পারে। ফলে লোভের কারণে ক্ষতি হয়ে যেতে পারে কিডনি, চোখ, স্নায়ু সহ শরীরের অন্যান্য অঙ্গের।

যাদের এইচবি১সি ৬.৫ বা তার নীচে রয়েছে তাঁরা চাইলে মাসের মধ্যে ২০০ গ্ৰাম পর্যন্ত ইলিশ খেতে পারবেন। সেক্ষেত্রে ইলিশের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলি (Ilish side effects) খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না। কিন্তু যাদের এইচবি১সি ৬.৫ এর ওপরে তাদের এক্ষেত্রে লোভ না করাই ভালো। আর যাদের ব্লাড প্রেসার রয়েছে তারা খুব সম্ভব মাসে একবার জোর হলে দুবার ইলিশ খেতে পারবেন। নইলে বিপদের মুখে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই সাবধানতা আপনার বা আপনাদের হাতেই।

আরও পড়ুন -> পুকুরে ইলিশ! অবাক কান্ড! কী বলছেন মৎস্যজীবী ও বিশেষজ্ঞরা?

সব কিছুই পরিমান মাফিক

যেকোনো খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে পরিমাণ মত খাওয়ার উচিত। অত্যাধিক খাবার খাওয়া শরীরের পক্ষে অবশ্যই ক্ষতিকর। বিশেষত, তেল-মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাওয়া মোটেই হিতকর নয়। তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে সপ্তাহে এক আধবার ইলিশ খাওয়া যেতে পারে। কিন্তু অতিরিক্ত তেল মশলা দিয়ে রান্না করা যাবে না। তাই এভাবে মেপে চললে সুস্থ থাকাটা সেরকম কঠিন ব্যাপার নয়।

তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী চললে এবং পরিমাণ মতো খাবার খেলে এবং সাথে শরীরচর্চার মধ্যে থাকলে শরীরের সাথে সাথে মনও ভালো থাকবে এবং ইলিশের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলি (Ilish side effects) খুব বেশি প্রভাব ফেলতে পারবে না।। বিস্তারিত জানতে অবশ্যই নিজস্ব চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


এই রকম আরো খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/ilish-side-effects-must-know-to-stay-healthy/feed/ 0 4300
Plague in China: কোভিড-১৯ এর পর ব্ল্যাক ডেথ, সচেতন না হলেই হতে পারে সংক্রমণ https://bn365.techiteasy.in/plague-in-china-causes-concerns-worldwide/ https://bn365.techiteasy.in/plague-in-china-causes-concerns-worldwide/?noamp=mobile#respond Sat, 26 Aug 2023 20:29:46 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4293 Plague in China: পৃথিবীর একটি অন্যতম জনবহুল দেশ হচ্ছে চিন। আর চিনের অভ্যন্তরীণ মঙ্গোলিয়ার অংশে এই ব্ল্যাক ডেথের নমুনা পাওয়া গেছে। প্রথমে অতটা আলোড়ন না ছড়ালেও পরপর দুটি ঘটনা সামনে আসায় চিনা সরকার ব্যাপারটিকে আরও গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। সংক্রামিত ব্যক্তিদের আইসোলেশনে রাখা হয়েছে এবং পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।

Plague in China – নতুন রোগ

কোভিড-১৯ এর মতো মহামারীও চিন থেকেই সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল। তাই সবাই এখনই দ্রুত সচেতন হচ্ছে। সম্প্রতি ৭ই আগস্ট একটি ঘটনা সামনে আসায় বিষয়টিকে আরও গুরুত্বের সাথে দেখা হচ্ছে। আক্রান্ত ব্যক্তিদের কিছুদিনের জন্য আইসোলেশনে রাখা হয় এবং রোগের জীবাণুর নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরবর্তীতে WHO জানিয়েছেন যে, এটি বিউবোনিক প্লেগ রোগের একটি রুপ এবং সচেতন না হলে সংক্রামিত হতে খুব বেশি সময় লাগবে না। এমনকি সঠিক পদক্ষেপ না নিলে পরবর্তীতে এই রোগ মহামারীর আকার ধারণ করতে পারে।

Plague in China: চিনের এই প্লেগ কতটা ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে?
Plague in China: চিনের এই প্লেগ কতটা ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে?

Origin of Plague in China – রোগের ঘটনাস্থল

উত্তর চিনে বসবাসকারী এক মহিলা সর্ব প্রথম এই রোগের দ্বারা সংক্রামিত হয় বলে জানা গিয়েছে। পরবর্তীতে তার স্বামী ও কন্যাও এই বিউবোনিক প্লেগে আক্রান্ত হয়। চিন সরকার বলেছে যে, এখনও পর্যন্ত তাদের সাথে মেলামেশা করা ব্যক্তিদের এবং সন্দেহজনক ব্যক্তিদের আইসোলেট করা হয়েছে এবং তাদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। সেই সাথে তাদের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান করা হচ্ছে। যদিও সন্দেহজনক ব্যক্তিদের মধ্যে এই রোগের লক্ষণ ধরা পড়েনি।

আরও পড়ুন: অ্যাডিনোর মত আরও ৭ ভাইরাস শ্বাসযন্ত্র বিকল করছে

সচেতনতামূলক প্রচার

রোগটি সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করার জন্য অগাস্টের প্রথম দিকেই স্বাস্থ্য কমিশন এই রোগের লক্ষণ এবং সংক্রামিত হলে কি করনীয় সমস্ত তথ্য তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়ে দিয়েছিলেন। প্লেগ মূলত একটি ইঁদুর বাহিত রোগ। যদিও চিনে বিউবোনিক প্লেগ (Plague in China) রোগ দেখা দিলেও এই ইঁদুরের সংখ্যা চিনে নেই বললেই চলে। তবে চিনের মঙ্গোলিয়ায় এবং উত্তর-পশ্চিম নিজিংয়া অঞ্চলে এই ধরনের ইঁদুরের দেখা পাওয়া যায়। কিন্তু WHO-এর মতে, এই বুবেনিক প্লেগ পতঙ্গের কামড়ের ফলে হয়ে থাকে।

ব্ল্যাক ডেথ কী এবং এর চিকিৎসা পদ্ধতি

বুবেনিক প্লেগ এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা সংক্রামিত রোগ। মধ্যযুগে এর নাম দেওয়া হয়েছিল ব্ল্যাক ডেথ। এটি মূলত একটি ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ। তাই অ্যান্টিবায়োটিকের মাধ্যমে এই রোগের চিকিৎসা করা যেতে পারে। রোগের জীবাণু কোনো পতঙ্গের কামড়ের ফলে মানুষের মধ্যে প্রবেশ করে। এই পতঙ্গই যখন কোনো সংক্রামিত বা সংক্রামিত নয় এমন ইঁদুর বা অন্যান্য প্রাণীকে কামড়ে দেয় আবার সেই প্রাণীই যদি মানুষকে কামড়ে দেয় ফলে রোগটি সংক্রামিত হওয়ার আরও প্রবনতা বেড়ে যায়।


এই রকম আরও খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/plague-in-china-causes-concerns-worldwide/feed/ 0 4293
Monsoon Hair Fall: বর্ষায় চুল পড়ছে? ঘরোয়া উপায়ে সমাধান জেনে নিন https://bn365.techiteasy.in/monsoon-hair-fall-problem-and-remedies/ https://bn365.techiteasy.in/monsoon-hair-fall-problem-and-remedies/?noamp=mobile#respond Fri, 18 Aug 2023 20:16:08 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4163 Monsoon Hair Fall Problem: একজন নারীর সৌন্দর্যের মুল বিষয়গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে তার চুল। আর সেই চুলই যখন মাথায় না থেকে ঘরের আনাচে কানাচে খুঁজে পাওয়া যায় তখন কেমন লাগে বলুন তো? আসলে চুল পড়ার সমস্যা প্রায় প্রত্যেক নারীর জীবনেরই এক দুর্বিষহ ব্যাপার। সেই চুল পড়া কমাতে প্রায় প্রত্যেকেই নানান রকম ব্রান্ডের তেল, শ্যাম্পু ব্যবহার করে থাকে। কেউ কেউ পার্লারেও বারংবার গিয়েও তেমন কোনো লাভ পাননি।

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় টাকার নামে টাকা খরচ হয় সমস্যার সমস্যা সমস্যার জায়গাতেই থেকে যায়। তবে শুধু নারী নয় একই ঘটনা পুরুষের ক্ষেত্রেও সমানভাবে প্রযোজ্য।

Home remedies to prevent monsoon hair fall / বর্ষায় চুল পড়া আটকাতে ঘরোয়া টোটকা কাজে লাগান
Home remedies to prevent monsoon hair fall / বর্ষায় চুল পড়া আটকাতে ঘরোয়া টোটকা কাজে লাগান

বর্ষায় চুল পড়া আটকাবেন কিভাবে? (Prevent Monsoon Hair Fall)

তাই আজকের প্রতিবেদনে চুল পড়ার মতো দুর্বিষহ সমস্যার হাত থেকে রক্ষা করার কিছুটা রাস্তা দেখানোর চেষ্টা করা হলো। বিশেষজ্ঞরা তাদের গবেষণা থেকে জানিয়েছেন যে, আপনার রান্নাঘরের নিত্যপ্রয়োজনীয় কয়েকটি সামান্য উপকরণ দিয়েই চুলের যাবতীয় সমস্যা দুর করা সম্ভব। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক ঠিক কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে চুল পড়ার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।

১. মধু

মধু চুলের বৃদ্ধিতে ও গোড়া শক্ত করতে সাহায্য করে। এমনকি যাদের খুশকির সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রেও মধু ব্যাবহার যথেষ্ঠ উপকারী হতে পারে। এছাড়া মধু মাথার ত্বককে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয় মধুর মধ্যে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আপনার চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করবে।

২. নারকেল তেল

চুলের যত্নে নারকেল তেলের ব্যবহার আমরা মোটামুটি সবাই জানি। নারকেল তেল চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। নারকেল তেল হাতের তালুতে নিয়ে স্ক্যাল্পে মাসাজ করার ফলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। বর্ষায় চুল পড়া (Monsoon Hair Fall) আটকাতে এই তেল খুব কাজে লাগে।

৩. অ্যাভোকাডো

অ্যাভোকাডোয় থাকা ভিটামিন A, B6, C, E সহ বিভিন্ন খনিজ উপাদান চুলের প্রভূত উপকার করে থাকে। এছাড়া অ্যাভোকাডো চুলকে ময়েশ্চারাইজ করতে সাহায্য করে।

৪. ডিম

ডিমের মধ্যে এমন কিছু উপাদান আছে যা চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ডিম বর্ষায় চুল পড়া (Monsoon Hair Fall) কমায় এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। এছাড়াও চুলকে জেল্লাদার করে তুলতে সাহায্য করে। চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে।

৫. কর্নফ্লাওয়ার

অনেক সময় লক্ষ্য করা যায় শ্যাম্পু করার পরেও মাথার ত্বক তেলতেল করছে। কর্নফ্লাওয়ার ব্যাবহারের ফলে এই তেলতেলে ভাব সমাধান করা সম্ভব। এছাড়া বাইরে কোথাও বেরনোর আগে যদি চুলটা তেলতেলে মনে হয় কিন্তু শ্যাম্পু করার মতো হাতে সময় নেই তাহলে সর্ট ট্রিকসে কর্নফ্লাওয়ারকে পাউডারের মতো করে ব্যবহার করে নিন।

৬. দই

চুল ভালো রাখতে এমনকি স্ক্যাল্পের সমস্যা সমাধানের জন্য দই বেশ উপকারী। এছাড়া চুলের ফলিকলে পুষ্টির অভাব ঘটলে তা পরিপূর্ণ করে দই।

৭. কলা

কলা চুলের জন্য এমন একটি উপাদান যা চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এমনকি কলার মধ্যে উপস্থিত এক প্রকারের প্রাকৃতিক তেল যা কোকড়ানো চুলকে মসৃণ করতে সাহায্য করে। চুলের আদ্রতা ধরে রাখতে চুলের উপকারিতা অতুলনীয়।

আরও পড়ুন -> Detox Water: কমবে ওজন, ঝরবে মেদ, এই জাদুকরী পানীয়তেই

এবার আপনার পছন্দ মতো কয়েকটি উপাদান নিয়ে ভালো করে মিশ্রণ করে একটি প্যাক বানিয়ে নিন। কিন্তু মনে রাখতে হবে যেকোনো প্যাক ব্যবহারের পুর্বে আপনার ব্যবহার্য শ্যাম্পু দিয়ে মাথার স্ক্যাল্পসহ সমস্ত চুল পরিষ্কার করে নেবেন। তারপর আধ ভেজা অবস্থায় পুরো চুলে প্যাকটি মেখে আধ ঘন্টার মতো রেখে ধুয়ে ফেলুন। খেয়াল রাখতে হবে যে মাথার মধ্যে বা চুলের সাথে এই মিশ্রনের বিন্দু মাত্র পরিমানও যেন আটকে না থাকে। এই টিপস্গুলি মেনে চললে বর্ষায় চুল পড়া (Monsoon Hair Fall) আটকাতে পারবেন।


এই রকম আরো খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/monsoon-hair-fall-problem-and-remedies/feed/ 0 4163
Child health: শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য ব্যাহত হচ্ছে? খাদ্য তালিকায় যোগ করুন এইগুলি https://bn365.techiteasy.in/child-health-care-tips-for-mental-growth/ https://bn365.techiteasy.in/child-health-care-tips-for-mental-growth/?noamp=mobile#respond Mon, 07 Aug 2023 13:37:18 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=4084 Child health care: সঠিক খাদ্য শিশুদের শারীরিক বিকাশে প্রয়োজন, ঠিক তেমনভাবেই মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রেও প্রয়োজন। এই বিকাশ সম্ভব হয় সঠিক খাদ্যের মাধ্যমে প্রাপ্ত সঠিক পুষ্টি থেকে। পরিবেশ থেকে প্রাপ্ত খাবারই শিশুর এই পুষ্টির যোগান দিয়ে থাকে। আজকের এই প্রতিবেদনটিতে আমরা এমন কিছু খাদ্য দ্রব্য সম্পর্কে জেনে নেব যা শিশুর শারীরিক বিকাশের সাথে সাথে মানসিক বিকাশ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য বৃদ্ধির জন্যে খাদ্য তালিকা (Child health: best foods for mental growth)

ডিম (Eggs)

ডিম পছন্দ করে না এমন শিশু কমই আছে। ডিম এমন একটি খাদ্য উপাদান যা শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে ডিমে থাকা কোলিন।স্মৃতি এবং শেখার প্রক্রিয়ার উপরে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে এই কোলিন যা একটি নিউরোট্রান্সমিটার। ভিটামিন বি ১২, এবং প্রোটিনের প্রাচুর্যে ভরপুর এই ডিম।

বেরি (Berries)

শিশুর স্বাস্থ্যের যত্ন (Child health care) নেওয়ার কথা বলতে গেলে, বিশেষতঃ মানসিক স্বাস্থ্যের (Mental health) ক্ষেত্রে ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধু স্বাদের দিক থেকেই অতুলনীয় নয় ব্ল্যাকবেরি, ব্লুবেরি এবং স্ট্রবেরি। এগুলির মধ্যে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে বর্তমান। উন্নত স্মৃতিশক্তি বজায় রাখতে সহায়তা করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের অন্তর্গত ফ্ল্যাভোনয়েড গুলি। মস্তিষ্কের কোষ কে প্রদাহ এবং অক্সিডেটিভ ট্রেস থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে স্মৃতিশক্তির বৃদ্ধি ঘটায়।

বীজ ও বাদাম (Nuts and Seeds)

স্বাস্থ্যকর চর্বি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন ই তে পরিপূর্ণ চিয়া বীজ, শণের বীজ, আখরোট, বাদাম ইত্যাদি। মস্তিষ্কের কোষ কে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে বিশেষভাবে উপযোগী উক্ত বীজ এবং বাদাম গুলির পুষ্টিগুণ। উন্নত মস্তিষ্ক তৈরিতে সহায়তা করে আখরোট থেকে প্রাপ্ত ডিএইচএ, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড

Child health care tips: Best foods for the mental growth of your kid / আপনার বাচ্চার মানসিক বৃদ্ধির জন্য সেরা খাবারগুলি কি কি?
Child health care tips: Best foods for the mental growth of your kid / আপনার বাচ্চার মানসিক বৃদ্ধির জন্য সেরা খাবারগুলি কি কি?

শস্যদানা (Grains)

কার্বোহাইড্রেটের অন্যতম উৎস হলো বাদামি চাল, কুইনো, ওটস প্রভৃতি। আমরা সকলেই জানি মস্তিষ্ককে শক্তিশালী করে তুলতে সহায়তা করে এই কার্বোহাইড্রেট। শিশুদের কাজের প্রতি একাগ্রতা বাড়াতেও এটি সহায়তা করে। ভিটামিন ই এর পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ গোটা শস্য।

দই (Yogurt)

অন্ত্রের সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোবায়োটিক-এর এক অনন্য উৎস হলো দই। অন্ত্রের মাইক্রোবায়োমের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে দই থেকে প্রাপ্ত প্রোবায়োটিক গুলি। প্রাতরাশের সময় মিষ্টি ছাড়া সুস্বাদু এবং উপাদেয় এই দই খাওয়া যেতে পারে। দই খাওয়ার সময় তাজা ফল অথবা মধু মিশিয়ে নিলে তার পুষ্টিগুণ অনেক অংশেই বেড়ে যায়।

সবুজ শাক-সবজি (Leafy Greens)

ফোলেট, ভিটামিন কে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর মত উপাদান পাওয়া যায় ব্রকোলি, করলা, পালং শাক, মেথি ইত্যাদি শাকসবজিতে। সবুজ শাকসবজি থেকে প্রাপ্ত উক্ত উপাদানগুলি উন্নত মস্তিষ্ক বজায় রাখতে সহায়তা করে। মস্তিষ্কের বিকাশ এবং কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ফোলেট। শিশুরা সাধারণত সবুজ শাকসবজি খেতে পছন্দ করেন না সে কারণেই তাদের স্যুপ, ষ্টু, সালাড অথবা অন্য প্রকারে বিভিন্ন খাবারের মধ্যে দিয়ে শাকসবজি খাওয়ানো অত্যাবশ্যক।

আরও পড়ুন -> Smartphone Addiction in Children: আপনার শিশুটির হাতে ‘স্মার্টফোন’ তুলে দেওয়া কাল হচ্ছে না তো?

আমাদের এই ‘Child health care tips’ সংক্রান্ত প্রতিবেদনটিতে আমরা শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য বৃদ্ধির জন্যে একটি উপযুক্ত খাদ্য তালিকার খোঁজ দিলাম। তবে, এই খাদ্য তালিকার মধ্যে খাদ্যগুলি আপনার শিশুকে খাওয়ানোর আগে শিশুর বয়স অনুযায়ী উপযুক্ত কিনা, তা অবশ্যই ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে নেবেন।


এই রকম আরো খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/child-health-care-tips-for-mental-growth/feed/ 0 4084
Ovarian Cancer: ওভারিয়ান ক্যান্সার শনাক্তকরণ ও প্রতিকারের উপায় https://bn365.techiteasy.in/ovarian-cancer-dangers-symptoms-and-treatment/ https://bn365.techiteasy.in/ovarian-cancer-dangers-symptoms-and-treatment/?noamp=mobile#respond Thu, 20 Jul 2023 20:41:40 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=3930 শরীরে এমন অনেক সময় কিছু রোগ বাসা বাঁধে যা ভবিষ্যতে মারণ রোগ হিসাবে দেখা দেয়। তেমনি একটি রোগ হল ওভারিয়ান ক্যান্সার (Ovarian Cancer), যা বর্তমান যুগেও অনেকাংশে নিরাময় করা দুষ্কর হয়ে উঠতে পারে অনেকক্ষেত্রে। বিশ্বের বড় বড় চিকিৎসাবিদরা এর উত্তর খোঁজার জন্য সদা ব্যস্ত হয়ে রয়েছেন। মহিলাদের দেহে যে সমস্ত ক্যান্সার বাসা বাঁধে তার মধ্যে ওভারিয়ান ক্যান্সার অন্যতম। বর্তমান যুগে এই ওভারিয়ান ক্যান্সার কোন বিরল রোগ নয়। তবে, সঠিক সময় শনাক্ত করা গেলে এই মারণ রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

ডিম্বাশয়ের কাজগুলি কি কি? (Functions of the Ovary)

মহিলাদের দেহে সন্তান ধারণের জন্য প্রয়োজনীয় ডিম্ব উৎপাদন হয় Ovary বা ডিম্বাশয়ের মধ্যে। নারী দেহের জরায়ুর দুপাশে থাকে দুটি ডিম্বাশয়। প্রজেস্টেরন এবং ইস্ট্রোজেন হরমোন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এই ডিম্বাশয়। এর থেকেই বোঝা যায় ডিম্বাশয়ে যে কোন অসুখ শরীরে দানা বাঁধলে তাতে জীবন ঝুঁকির সম্ভাবনা থাকে আর সে অসুখ যদি ওভারিয়ান ক্যান্সার (Ovarian Cancer) হয় তবে তা সত্যিই আতঙ্কের।

Ovarian Cancer can spread to the other parts of the body in stages / ওভারিয়ান ক্যান্সার ধাপে ধাপে শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে
Ovarian Cancer can spread to the other parts of the body in stages / ওভারিয়ান ক্যান্সার ধাপে ধাপে শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে

যে ৪ ধাপে ওভারিয়ান ক্যান্সার শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে (How Ovarian Cancer Spreads)

  • একটি বা উভয় ডিম্বাশয় ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়তে পারে।
  • ওভারি থেকে তলপেটের আশেপাশে ছড়িয়ে পড়ে ক্যান্সার।
  • পুরো পেটে ছড়িয়ে পড়ে এরপরে এই মারণ রোগটি।
  • সবশেষে এটি ছড়িয়ে পড়ে সারা দেহে।

ওভারিয়ান ক্যান্সার শনাক্তকরণের প্রাথমিক উপায় (Identification and Symptoms of Ovarian Cancer)

  • যতক্ষণ না পর্যন্ত পেলভিক জোন (Pelvic Zone) ও পেটে ওভারিয়ান ক্যান্সার না ছড়িয়ে পড়ে ততক্ষণ রোগী বুঝতে পারে না তিনি এই রোগে আক্রান্ত। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রাথমিক পর্যায়ে ব্যথাহীন হওয়ায় শনাক্তকরণে অনেক দেরি হয়ে যায়। তবে কিছু লক্ষণের উপর নজর দেওয়া গেলে সহজে শনাক্তকরণ করা সম্ভব এই রোগের। সেগুলি নিম্নলিখিত
  • ডিম্বাশয় ক্যান্সারের একটি লক্ষণ হল দীর্ঘদিন কোমরের নিচে চিনচিনে ব্যথা।
  • হঠাৎ করে খিদে কমে যাওয়া এই মারণ রোগের একটি লক্ষণ হতে পারে।
  • ডিম্বাশয় টিউমার ফুলে গিয়ে পেট অন্ত্র ব্লাডার বা মুত্র থলিতে চাপ পড়তে থাকে যার ফলে অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়ার মত সমস্যায় প্রায়শই ভুগতে থাকেন রোগী। এরকম সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক।
  • অনিয়মিত মাসিক ওভারিয়ান ক্যান্সারের একটি বিশেষ লক্ষণ। যোনিপথে হঠাৎ রক্তপাত হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
  • হঠাৎ অত্যাধিক ওজন কমে যাওয়া, পেলভিস এরিয়ায় যন্ত্রণা, ঘনঘন স্রাব, যোনিপথের আশেপাশে চামড়ার রং পরিবর্তন হওয়া বা ফুসকুড়ি দেখা দেওয়া এই রোগের একটি লক্ষণ।
  • ওভারিয়ান ক্যান্সারের আরেকটি লক্ষণ দীর্ঘ সময় ধরে পেটে যন্ত্রণা এবং সাদা স্রাব নিঃসরণ।

আরও পড়ুন -> আপনার কি PCOD রয়েছে? নিয়মিত পিরিয়ড হয় না? এর সমাধান কি?

ওভারিয়ান ক্যান্সারের কারণ (Ovarian Cancer Reasons)

একাধিক গর্ভধারণ, অল্প বয়সে গর্ভধারণ, গর্ভনিরোধক ওষুধ সেবন, অনিয়মিত মাসিক এই মারণ রোগের কারণ হিসাবে চিহ্নিত করেছেন চিকিৎসকরা। আবার বিশেষ ধরনের কিছু ওষুধ সেবনেও এই রোগ ডেকে আনে। ডিম্বাশয় ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় হরমোনাল চিকিৎসাও। মেনোপজ এর আগে শরীরে বর্ধিত ওজন এই রোগ ডেকে আনে। গবেষণার মাধ্যমে জানা গেছে, পরিবারে কারো ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার হিস্ট্রি থাকলে অন্যদেরও এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়।

শনাক্তকরণ পরীক্ষা (Ovarian Cancer Diagnosis)

সঠিক সময় ধরা পড়লে চিকিৎসার মাধ্যমে পাঁচ বছরে ৯০% সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে রোগীর। যে সকল পরীক্ষারর মাধ্যমে এই ওভারিয়ান ক্যান্সার শনাক্ত করা যায় সেগুলি হলো আল্ট্রাসাউন্ড স্ক্যানিং, সিরাম টিউমার মার্কার টেস্ট, ল্যাপারোস্কোপি, রক্ত পরীক্ষা, ইমিউনোলজিক্যাল টেস্ট।

চিকিৎসা এবং প্রতিকার (Ovarian Cancer Treatment)

প্রাথমিক কিছু লক্ষণ দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া আবশ্যক। কেমোথেরাপি অথবা রেডিয়েশন কতটা পরিমাণে কার্যকর সেটি অনকোলজিস্ট (Oncologist) বলতে পারবেন রোগটি শনাক্তকরণের পরে। বেশি ঝুঁকি সম্পন্ন রোগীর ক্ষেত্রে ফ্যালোপিয়ান টিউব এবং ওভারি অপসারণ একটি কার্যকরী প্রক্রিয়া। এই রোগের প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধি করার জন্য, আক্রান্ত ব্যক্তির কষ্ট এবং জীবন সংগ্রাম সাথে তার পরিবারের প্রচেষ্টাকে স্বীকার করার জন্য বিশ্বজুড়ে ৮ ই মে বিশ্ব ওভারিয়ান ক্যান্সার দিবস পালন করা হয়। ওভারিয়ান ক্যান্সারে আক্রান্ত হলে ভেঙে না পড়ে অবিলম্বে চিকিৎসার বন্দোবস্ত করা প্রয়োজন।

আরও পড়ুন -> Infertility Treatment: বন্ধ্যাত্ব – কিভাবে হবে সঠিক চিকিৎসা?


এইরকম আরও খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/ovarian-cancer-dangers-symptoms-and-treatment/feed/ 0 3930
আপনার কি PCOD রয়েছে? নিয়মিত পিরিয়ড হয় না? এর সমাধান কি? https://bn365.techiteasy.in/symptoms-and-treatment-of-pcod-or-pcos/ https://bn365.techiteasy.in/symptoms-and-treatment-of-pcod-or-pcos/?noamp=mobile#respond Wed, 05 Jul 2023 12:34:53 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=3784 যুগ যত আধুনিক হচ্ছে তত রোগের শিকার হচ্ছে মানুষ। PCOD বা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান ডিজিজ, অথবা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম প্রতি পাঁচ জন ভারতীয় নারীর মধ্যে এখন একজন নারী এর শিকার। অনেকে হয়তো এই ব্যাপারে ভালোভাবে জানেনও না। আজ আমরা এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

PCOD এর শিকার সেলিব্রিটিরাও

আপনারা সারা আলী খান-এর নাম নিশ্চয়ই শুনে থাকবেন। তাঁর এখনকার অভিনেত্রী সুলভ ফিগার দেখে অনেকেই হয়ত ঈর্ষান্বিত হন বা চান তার মত ফিগার পেতে। কিন্তু আপনাদের জানিয়ে রাখি সারা আলি খান কিন্তু প্রথম থেকেই এমন ফিগারের অধিকারিনী ছিলেন না। একসময় তাঁর ওজন ছিল ৯৬ কেজি। কি বিশ্বাস হচ্ছে না? সেই ফিগারের তাঁর বেশ কিছু ছবি ও ভিডিও ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়েছে। চাইলে দেখে নিতেই পারেন। এই প্রবল ওজন বৃদ্ধির জন্য দায়ী পিসিওডি।

সোনাম কাপুরও এই রোগের শিকার। সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে এই রোগের সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। পিসিওডি এবং পিসিওএস এর মূল কারণ হরমোনের তারতম্য। এই কারণেই পিরিয়ড নিয়মিত হতে চায় না। নির্দিষ্ট বয়স পার করার পর প্রতিটি মেয়ের ডিম্বাশয় থেকেই প্রতি মাসে ডিম নির্গত হয়। সেই ডিম নিষেক না ঘটলে তা রক্তের মাধ্যমে দেহের বাইরে বেরিয়ে যায়। একেই আমরা পিরিয়ড বা ঋতুচক্র বলে থাকি। পিসিওডির কারণে এই পিরিয়ড নিয়মিত হতে চায় না, ফলে ওজন বেড়ে যায়‌।

PCOD বা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান ডিজিজ সম্বন্ধে সকলের সুনির্দিষ্ট তথ্য জানার প্রয়োজন রয়েছে।
PCOD বা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান ডিজিজ সম্বন্ধে সকলের সুনির্দিষ্ট তথ্য জানার প্রয়োজন রয়েছে।

রোগ সনাক্ত করবেন কিভাবে?

বাইরে থেকে সহজে বোঝা যায় না। তবে হঠাৎ ওজন বৃদ্ধি এর অন্যতম বড় লক্ষণ। এছাড়াও অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা তো রয়েছেই। তাছাড়াও পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্যথা ও মুড সুইং।

তবে কেবলমাত্র যে ওজন বাড়লেই পিসিওডি তা কিন্তু নয়। অনেক সময় হঠাৎ করে রোগা হয়ে যাওয়া এর একটি বড় লক্ষণ। এছাড়াও রয়েছে চুল ঝরে পড়া, ব্রণের সমস্যা ও সারা দেহে লোমের বৃদ্ধি। আল্ট্রাসাউন্ড এর মাধ্যমে এই রোগ নির্ণয় করা সম্ভব।

PCOD বা PCOS রোগ নিরাময়ের উপায়

সাধারণত এই রোগ ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সী মেয়েদের মধ্যেই বেশি দেখা দেয়। এই রোগ হলে ভয় পাবেন না ডাক্তারের পরামর্শ মত ওষুধ খাবেন, নিয়মিত ব্যায়াম ও সঠিক আহার গ্রহণ করবেন। অনেকেই হয়ত আপনাকে বলতে পারে পিসিওডি (PCOD) হলে বাচ্চা হয় না। কিন্তু সেই কথা গ্রাহ্য করবেন না। আপনি যদি সঠিকভাবে ওষুধ খান, ব্যায়াম করেন ও পরিমিত আহার গ্রহণ করেন তাহলে অন্যান্য মেয়েদের মতন আপনিও সন্তান ধারণ করতে পারবেন। তবে নিজের দিকে একটু বেশি খেয়াল রাখতে হবে আপনাকে। আর অবশ্যই স্ট্রেস কম নেবেন।

আরও পড়ুন -> Infertility Treatment: বন্ধ্যাত্ব – কিভাবে হবে সঠিক চিকিৎসা?

1. সাধারণ কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে দিন

এটি আপনার এই রোগের উপসর্গ কমানোর প্রথম ধাপ। কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ করতে পারেন, যেমন বাকউইট, বার্লি এবং ব্রাউন রাইস।

2. আপনার অ্যালকোহল সেবন নিয়ন্ত্রণে রাখুন

অ্যালকোহল লিভারকে প্রভাবিত করে এবং হরমোনের ওঠানামা ঘটায়। অতএব, অ্যালকোহল গ্রহণ সীমিত করা এই উপসর্গগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

3.তরল এর পরিমাণ বাড়ান

জল আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে এবং টক্সিন বের করে দেয়। প্রতিদিন অন্তত ৩-৪ লিটার জল পান করলে তা ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য করে। আপনি গ্রিন টিও ব্যবহার করে দেখতে পারেন, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর এবং মহিলাদের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। গ্রিন টি শরীরের মেদ কমাতেও সাহায্য করে।

4. পর্যাপ্ত শাকসবজি খান

আপনার ডায়েটে আরও শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্য রাখুন। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার সামগ্রীতে সমৃদ্ধ শাকসবজি, যেমন পালং শাক, আর্টিচোক এবং কেল, PCOD ও PCOS-এ সাহায্য করতে পারে। এখনও যে পুষ্টির অভাব রয়েছে তা পূরণ করতে আপনি মাল্টি-ভিটামিন নিতে পারেন। এক্ষেত্রে Amway এর মাল্টি-ভিটামিন ‘Daily’ ভীষনই কার্যকর। কিন্তু কোন বড় খাদ্য পরিবর্তন করার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে ভুলবেন না।

5. ধূমপান ত্যাগ করুন

ধূমপান এন্ড্রোজেন উৎপাদন বাড়ায়। অতিরিক্ত এন্ড্রোজেন এই রোগের সবচেয়ে বিশিষ্ট লক্ষণগুলির কারণ হয়। সিগারেট কমানো শুধুমাত্র PCOD/PCOS উপসর্গকে কমিয়ে দেয় না বরং ফুসফুসের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।

6. নিয়মিত ব্যায়াম করুন

ব্যায়াম করার অনেক সুবিধা রয়েছে। আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা থেকে শুরু করে ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমানো পর্যন্ত। এই রোগাক্রান্ত মহিলারা উচ্চতর কোলেস্টেরলের মাত্রা অনুভব করতে পারে, যা ব্যায়ামের মাধ্যমে প্রতিরোধ করা যেতে পারে।

7. নির্দিষ্ট খাবার কমিয়ে দিন

আপনাকে খাসির মাংস এবং প্রক্রিয়াজাত চিনির মতো খাবার এড়িয়ে চলতে হতে পারে। ডেজার্ট, মিষ্টি, কোল্ড ড্রিঙ্কস ইত্যাদি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।


PCOD এবং PCOS একে অপরের থেকে সামান্য আলাদা – এই সম্বন্ধে জানতে পড়ুন এই পাতাটি

এই রকম আরো খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/symptoms-and-treatment-of-pcod-or-pcos/feed/ 0 3784
Infertility Treatment: বন্ধ্যাত্ব – কিভাবে হবে সঠিক চিকিৎসা? https://bn365.techiteasy.in/infertility-treatment-explained-in-bengali/ https://bn365.techiteasy.in/infertility-treatment-explained-in-bengali/?noamp=mobile#respond Mon, 26 Jun 2023 19:54:43 +0000 https://bn365.techiteasy.in/?p=3731 আজকাল মেডিকেল সায়েন্স যথেষ্ট উন্নত। আশা করা যায়, সঠিক বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসার (Infertility Treatment) ফলে আশাহত মহিলা বা পুরুষরা আশার আলো দেখতে পাবেন। কিভাবে বুঝবেন আপনার বন্ধ্যাত্ব রয়েছে? কি চিকিৎসা প্রয়োজনীয়? – এই সমস্ত তথ্য জানতে হলে প্রতিবেদনটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

আজকাল অনেক বিবাহিত যুগল সাধারণ ভাবে সন্তান ধারণে অসফল হচ্ছেন। ব্যস্ত জীবন যাপন, মানসিক চাপ, লজ্জা, সমাজে কটূক্তির শিকার হওয়া ইত্যাদির কারণে অনেকেই এই বিষয়টিকে এড়িয়ে গিয়ে ভুল করেন। বিয়ের পর এক বা দেড় বছর যাবৎ কোন রকম গর্ভনিয়ন্ত্রক ওষুধ বা পদ্ধতি ছাড়া সহবাসের পরও যখন যখন কেউ সন্তান ধারণে অক্ষম হচ্ছেন, তখন ডাক্তারের ভাষায় তাকে বন্ধ্যাত্ব বা Infertility বলে।

গর্ভধারণের ধাপগুলি কি কি?

বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসার (Infertility Treatment) আগে জানতে হবে যে, গর্ভাবস্থা হল একটি প্রক্রিয়ার ফলাফল যার অনেকগুলি ধাপ রয়েছে। গর্ভবতী হওয়ার জন্য ধাপগুলি হল:

১) একজন মহিলার শরীর অবশ্যই তার ডিম্বাশয়ের একটি থেকে একটি ডিম্বাণু বের করতে হবে।
২) একজন পুরুষের শুক্রাণু অবশ্যই ডিম্বাণুর সাথে যোগ দিতে হবে (নিষিক্তকরণ)।
৩) নিষিক্ত ডিম্বাণু অবশ্যই ফ্যালোপিয়ানের মধ্য দিয়ে জরায়ুর (গর্ভ) দিকে যেতে হবে।
৪) ভ্রূণটিকে জরায়ুর ভিতরের সাথে সংযুক্ত হতে হবে (ইমপ্লান্টেশন)।
৫) এই ধাপগুলোর যেকোনো একটির বা একাধিক সমস্যার কারণে বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।

আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা (Infertility Treatment) সহজেই সম্ভব।
আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা (Infertility Treatment) সহজেই সম্ভব।

বন্ধ্যাত্বের কারণ কি?

ডিম্বস্ফোটনের সমস্যা মহিলাদের বন্ধ্যাত্বের সবচেয়ে সাধারণ কারণ। একজন মহিলার বয়স, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, ওজন, রাসায়নিক বা বিকিরণ এবং সিগারেট ধূমপানের সংস্পর্শ সবই প্রজনন ক্ষমতার উপর প্রভাব ফেলে। এছাড়াও বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা (Infertility Treatment) করতে গেলে আরো বেশ কিছু কারণ ধরা পড়ে। সেই কারণগুলি হল:

১) সার্ভিকাল শ্লেষ্মা সমস্যা
২) এন্ডোমেট্রিওসিস
৩) ফ্যালোপিয়ান টিউবের ক্ষতি
৪) কম পুষ্টি উপাদান
৫) পলিসিস্টিক ডিম্বাশয় সিন্ড্রোম.
৬) জরায়ু ফাইব্রয়েড

বন্ধ্যাত্বের ঝুঁকির কারণগুলি কী কী?

কিছু সাধারণ কারণ রয়েছে যা আপনার ডিম্বস্ফোটন, গর্ভধারণ বা সফলভাবে সন্তান প্রসব করার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। এর মধ্যে রয়েছে:

১) অ্যানোভুলেটরি মাসিক চক্র: বিভিন্ন মাত্রার অস্বাভাবিক চক্র, প্রায়শই ডিম্বস্ফোটন অথবা লুটেল পর্যায়গুলির অনুপস্থিতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
২) অটোইমিউন ব্যাধি
৩) রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা
৪) জরায়ুর ত্রুটি
৫) জরায়ুর অবরোধ
৬) অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
৭) এন্ডোমেট্রিওসিস
৮) ডাইথাইলস্টিলবেস্ট্রোল (ডিইএস) ড্রাগের এক্সপোজার
৮) দীর্ঘস্থায়ী রোগ যেমন ডায়াবেটিস
৯) পেলভিক ইনফ্লামেটরি ডিজিজ (পিআইডি)
১০) একাধিক যৌন সঙ্গী
১১) যৌন রোগ

মহিলাদের বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসার (Infertility Treatment) আগে জেনে নিতে হবে যে তার পুরুষটির কোনো কারণে বন্ধ্যাত্ব রয়েছে কিনা। শুনলে অবাক হবেন কিন্তু এটি সত্যি একজন পুরুষও বন্ধ্যাত্বের কারণ হয়ে উঠতে পারে। পুরুষ বন্ধুত্ব কি বা কেন হতে পারে – চলুন তা নিয়ে আলোচনা করা যাক।

পুরুষ বন্ধ্যাত্ব কি?

বন্ধ্যাত্ব প্রজনন সিস্টেমের একটি রোগ। এটি একজন ব্যক্তিকে সন্তান ধারণ করতে অক্ষম করে তোলে। এটি একজন পুরুষ, একজন মহিলা বা উভয়কেই প্রভাবিত করতে পারে। পুরুষ বন্ধ্যাত্ব মানে একজন মানুষের তার প্রজনন সিস্টেমে সমস্যা আছে। এর মানে হল আপনি আপনার মহিলা সঙ্গীর সাথে গর্ভাবস্থা শুরু করতে পারবেন না।

পুরুষ বন্ধ্যাত্বের কারণ কি?

প্রাকৃতিক পুরুষ প্রজনন বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে:

  • সুস্থ শুক্রাণু তৈরি করা যা, ডিমকে নিষিক্ত করতে পারে
  • সঠিক বীর্যপাত যাতে শুক্রাণু ডিম্বাণুতে পৌঁছায়

এগুলির যেকোনো একটির সাথে সমস্যা মানে আপনার বন্ধ্যাত্ব আছে। চিন্তা করার কারণ নেই, বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা (Infertility Treatment) অবশ্যই সম্ভব। প্রথমে নিম্নলিখিত পুরুষ বন্ধ্যাত্বের কয়েকটি প্রধান কারণ জেনে নিন:

১) শুক্রাণুজনিত সমস্যা: সুস্থ শুক্রাণু তৈরির সমস্যা হল পুরুষ বন্ধ্যাত্বের সবচেয়ে সাধারণ কারণ। শুক্রাণু অপরিণত, অস্বাভাবিক আকৃতির বা সাঁতার কাটতে অক্ষম হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, আপনার বীর্যে পর্যাপ্ত শুক্রাণু নাও থাকতে পারে (Oligozoospermia)। অথবা আপনি কোনো বীর্য তৈরি করতে পারবেন না। এই সমস্যাটি বিভিন্ন অবস্থার কারণে হতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে – সংক্রমণ বা প্রদাহজনক অবস্থা, হরমোন বা পিটুইটারি গ্রন্থির সমস্যা, ইমিউন সমস্যা যেখানে আপনি আপনার নিজের শুক্রাণুর বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করেন, পরিবেশ এবং জীবনধারার কারণ, যার মধ্যে রয়েছে তামাক ব্যবহার, ভারী অ্যালকোহল ব্যবহার, গাঁজা বা স্টেরয়েডের ব্যবহার, বা বিষাক্ত পদার্থের সংস্পর্শ। জিনগত রোগ, যেমন সিস্টিক ফাইব্রোসিস বা হেমোক্রোমাটোসিসও একটি কারণ।

২) কাঠামোগত সমস্যা: যৌনাঙ্গে বাধা সৃষ্টি করতে পারে, এমন কিছু বীর্যের প্রবাহকে বন্ধ করতে পারে। এটি একটি জেনেটিক বা জন্মগত ত্রুটি হতে পারে। যৌনবাহিত রোগের সংক্রমণ বা প্রদাহও বীর্যকে আটকাতে পারে। অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে অস্ত্রোপচারের ক্ষত টিস্যু বা অণ্ডকোষে পেঁচানো, ফোলা শিরা।

৩) অন্যান্য কারণ: অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা অকাল বীর্যপাত অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। লিভার বা কিডনি রোগ, বা খিঁচুনি রোগের চিকিৎসা এমন সমস্যার উদাহরণ যা বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে।

বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসার (Infertility Treatment) কি কি হতে পারে?

অনেক চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে যা উল্লেখযোগ্যভাবে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে তোলে। এর মধ্যে হরমোন চিকিৎসা, ওষুধ এবং অস্ত্রোপচার, ব্যায়াম, খাদ্য পরিপূরক অন্তর্ভুক্ত। নিচে কয়েকটি চিকিৎসা পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো।

১) নিজের যত্ন: সময়মত যৌণ মিলন।

২) ওষুধ: ইস্ট্রোজেন মডুলেটর, অ্যান্টি-ডায়াবেটিক ওষুধ, হরমোন এবং সেক্স হরমোন থেরাপি।

৩) বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা (Infertility Treatment) পদ্ধতি: কৃত্রিম প্রজনন, সহায়ক প্রজনন প্রযুক্তি, ওভুলেশন ইন্ডাকশন এবং আইভিএফ (IVF)

৪) থেরাপি: মনোবৈজ্ঞানিক কাউন্সেলিং।

৫) খাদ্য পরিপূরক: বেশ কিছু খাদ্য পরিপূরক রয়েছে যা গর্ভ ধারণ ক্ষমতা ফিরিয়ে বা বাড়িয়ে তুলতে পারে। এদের মধ্যে নিউট্রিলাইট একটি স্বনামধন্য ব্র্যান্ড।


এই রকম আরো খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bn365.techiteasy.in/infertility-treatment-explained-in-bengali/feed/ 0 3731